HS Bengali Project Saradinu Bandyopadhyay শরদিন্দু বন্দোপাধ্যায় : জীবন ও সাহিত্য :-

by - June 04, 2019

HS Bengali Project Saradinu Bandyopadhyay

Saradinu Bandyopadhyay life and literature

নির্বাচিত সাহিত্যিকদের বাংলা সাহিত্যে অবদান :

শরদিন্দু বন্দোপাধ্যায় : জীবন ও সাহিত্য :-














বাংলা সাহিত্য বরাবরই সমৃদ্ধ হয়ে এসেছে বিশিষ্ট
লেখকদের উৎকর্ষ সৃষ্টির মধ্যে দিয়ে।কখনো
কখনো সেই উৎকর্ষতা এমন এক পর্যায়ে পৌঁচেছে
যেখানে জন্ম নিয়েছে লেখকের নিজস্বতা , তাঁর
নিজস্ব বৈশিষ্ট। এর সাথে সাথে বাংলা সাহিত্য ও
তাঁর ভান্ডারে রত্নরূপে বিরজিত হয়ে আছে কালজয়ী
সেই সকল সৃষ্টি। সাহিত্য ও লেখকদের মননশীলতা
প্রায় সমার্থক। এরা দুজনে একে অপরের হাত ধরে
চলে। একটি বিশেষ ঘটনা , ঘটনা প্রবাহ বা সময়ের
স্রোতে বয়ে চলা বিভিন্ন নিত্য যাপনের সাথে লেখক
তাঁর সৃষ্টিশীলতা মিশিয়ে তৈরী করেন তাঁর স্বকীয়তা।
এমনিই এক সাহিত্যিক হলেন শরদিন্দু বন্দোপাধ্যায়।
তাঁর সামগ্রিক রচনাবলীতে তিনি যেমন অমর কিছু
চরিত্র সৃষ্টি করেছেন তেমনিই জন্ম দিয়েছেন কালজয়ী
সাহিত্যিক নিদর্শন গুলিকে। বর্তমান প্রকল্পটিতে তাঁর
জীবন ও বাংলা সাহিত্যে তাঁর অবদান সম্পর্কিত
বিষয়গুলির ওপর আলোকপাত করার চেষ্টা করা হয়েছে।

প্রকল্পটির উদ্দেশ্য :-
বিভিন্ন উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে প্রকল্পটি রূপায়িত
হয়েছে। উদ্দেশ্যগুলি হলো -
১. শরদিন্দু বন্দোপাধ্যায়ের জীবন সম্পর্কে জ্ঞানার্জন।
২. তাঁর সাহিত্যকীর্তিগুলি সম্পর্কে জ্ঞানার্জন।
৩. বর্তমান বাংলা সাহিত্য ও পাঠকবর্গের মধ্যে
তাঁর বর্তমান অবস্থান সম্পর্কে ধারণা।
৪. তাঁর রচনাশৈলী নির্ধারণ।
৫. ভারতীয় দূরদর্শন ও চলচিত্রে তাঁর সাহিত্যকীর্তি
গুলির ব্যবহার সম্পর্কে জানা।
৬. তাঁর সৃষ্ট চরিত্রগুলি সম্পর্কে জানা।
৭. তাঁর সাহিত্যকীর্তিগুলির মূল্যায়ন।
৮. সর্বোপরি , তাঁর জীবন ও সাহিত্য কীর্তি সম্পর্কে
ছাত্র - ছাত্রীদের উৎসাহিত করে তোলা।



HS Bengali Project Saradinu

Bandyopadhyay

পরীক্ষামূলক উপাদান / তথ্য সংগ্রহ :-
যে সকল উপাদান বা তথ্যের উপর ভিত্তি করে নির্মিত
হয়েছে তা নিচে আলোচনা করা হলো -
শরদিন্দু বন্দোপাধ্যায় : সংক্ষিপ্ত জীবন- পঞ্জী:-
শরদিন্দু বন্দোপাধ্যায় ১৮৯৯ এর ৩০ শে মার্চ
উত্তপ্রদেশের আগ্রার নিকট জৌনপুরে জন্মগ্রহণ করেন।
১৯১৫ সালে তিনি ম্যাট্রিক পাস করেন এবং তারপর
কলকাতার বিদ্যাসাগর কলেজে ভর্তি হন। ১৯১৯
সালে তিনি বি এ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। এরপর
তিনি পাটনাতে আইনশাস্ত্র অধ্যয়ণ করতে শুরু করেন।

সাহিত্যসৃষ্টি :-
তাঁর লেখা অমর ঐতিহাসিক সাহিত্য সৃষ্টিগুলি হলো -
কালের মন্দির - ১৯৫১
গৌরমল্লার - ১৯৫৪
তুমি সন্ধ্যার মেঘ - ১৯৫৮
তুঙ্গভদ্রার তীরে - ১৯৬৫
এছাড়াও তাঁর অনন্য দুটি সামাজিক গল্প হলো -
ঝিন্দের বন্দি
দাদার কীর্তি
এছাড়াও রয়েছে তাঁর অগণিত ছোট গল্প -
জাতিস্মর
সাদা পৃথিবী
সেই দিন
প্রতিদ্বন্দ্বী
আদিম নৃত্য
কুতুব শীর্ষে
মনে মনে
টুথব্রাশ
প্রেমিক
রূপকথা
অসমাপ্ত
মুখোশ
পরীক্ষা
ভক্তিভোজন

অমর সৃষ্টি : ব্যোমকেশ বক্সী -
তবে এ সকল কিছুর উর্দ্ধে তাঁর কালজয়ী ও
অমর সৃষ্টি হলো ব্যোমকেশ বক্সী নামক গোয়েন্দা
চরিত্র নির্মাণ। যুগের পরিবর্তন ঘটলেও এই
চরিত্রটির জনপ্রিয়তায় বিন্দুমাত্র ভাটা পড়ে নি।
ব্যোমকেশ বক্সী চরিত্রটির উপর ভিত্তি করে তাঁর
রচিত উল্লেখযোগ্য গল্পগুলি হলো -
সীমান্ত হীরা
দুর্গ রহস্য
সত্যান্বেষী
সজারুর কাঁটা
অগ্নিবাণ
কাঁকড়া রহস্য
রক্তমুখী নীলা
ব্যোমকেশ ও বড়োদা
চিত্র চোর
রক্তের দাগ
শৈল রহস্য
অচিন পাখি
দুষ্টচক্র
লোহার বিস্কুট
ছলনার ছন্দ

সারা জীবনে শরদিন্দু বন্দোপাধ্যায় বহু পুরস্কার
ও সম্মানে ভূষিত হয়েছেন। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য
কিছু পুরস্কার হলো - ১৯৬৭ তে রবীন্দ্র পুরস্কার ,
১৯৬৭ তে শরৎ চন্দ্র স্মৃতি পুরস্কার। এই পুরস্কার
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক প্রদান করা হয়।
২২ শে সেপ্টেম্বর ১৯৭০ সালে ৭১ বছর বয়সে
মুম্বাইয়ের মালাড অঞ্চলে তিনি দেহত্যাগ করেন।

শরদিন্দু বন্দোপাধ্যায়ের নির্মিত চরিত্র ও
ভারতীয় চলচিত্র :-
শরদিন্দু বন্দোপাধ্যায়ের নির্মিত সাহিত্য কীর্তি
ভারতীয় চলচ্চিত্রকেও উল্লেখযোগ্যভাবে সমৃদ্ধ
করেছে। তার কয়েকটি উদাহরণ নীচে দেওয়া হলো -
# ১৯৬১ সালে পরিচালক তপন সিনহা তৈরী করেন
ঝিন্দের বন্দী। এই উপন্যাসটি শরদিন্দু বন্দোপাধ্যায়ের
অন্যতম রোমান্টিক সাহিত্য কীর্তি।
# ১৯৬৬ সালে বিশ্ব বরেণ্য পরিচালক নির্মাণ করেন
চিড়িয়াখানা নামক চলচিত্রটি। বলা হয় বাংলা চলচিত্র
সাহিত্যের সবচেয়ে জটিল রহস্য কাহিনীগুলির মধ্যে
অন্যতম।চলচিত্রটি তে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেন
উত্তম কুমার।
# ১৯৭৪ সালে ষ্টার প্রোডাকশনস নিবেদিত ও মঞ্জু দে -
র পরিচালনায় নির্মিত হয় সজারুর কাঁটা। এই ছবিতে
মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেন সতীন্দ্র ভট্টাচার্য ও
শৈলেন মুখোপাধ্যায়।
# পরিচালক তরুণ মজুমদার শরদিন্দু বন্দোপাধ্যায়ের
গল্প নিয়ে দুটি চলচিত্র নির্মাণ করেন - দাদার কীর্তি ও
মেঘমুক্তি। দুটি চলচ্চিত্রই সহজ সাধারণ গল্প বিশ্লেষণ
ও রোমান্টিকতার উপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে।
# ২০১০ সালে ''আদিম রিপু'' গল্প অনুকরণে নির্মিত
হয় - '' ব্যোমকেশ বক্সী '' চলচিত্রটি। এই চলচিত্রের
পরিচালক অঞ্জন দত্ত।
# '' ব্যোমকেশ বক্সী '' নামক একটি টেলিভিশন সিরিজ
যা দূরদর্শনে নিয়মিত সম্প্রচারিত হতো।
আরো বহু বাংলা ও হিন্দি চলচিত্র শরদিন্দু
বন্দোপাধ্যায়ের সাহিত্য অবলম্বনে নির্মিত নির্মিত
হয়েছে - সময়াভাবে সবগুলির উল্লেখ সম্ভব হলো না।  



   রচনাশৈলী ও বিশিষ্টতা :-

প্রতিটি সাহিত্যিকের নিজস্ব লেখনী তার স্বকীয়
ভাবসত্তার প্রতিরূপ হয়ে ওঠে। এবং এইরূপে
সফলভাবে প্রতিষ্ঠিত হলে স্বকীয় বৈশিষ্ট বা ধারায়
পরিণত হয়। শরদিন্দু বন্দোপাধ্যায়ও তার ব্যাতিক্রম
নন। তাঁর লেখনী শৈলী বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় -
১. শরদিন্দু বন্দোপাধ্যায় কর্তৃক সৃষ্ট চরিত্রগুলি ছিল
আড়ম্বর বর্জিত। দাদার কীর্তি , ব্যোমকেশ সবক্ষেত্রেই
চরিত্রগুলির অনাড়ম্বর জীবন যাত্রা হলো প্রধান বৈশিষ্ট।
২. আড়ম্বরের পরিবর্তে চরিত্রের বুদ্ধিমত্তা ও উপস্থিত
বুদ্ধির উপর অধিক গুরুত্ব আরোপ করেছেন লেখক।
৩. তাঁর লেখার ক্ষেত্রে শব্দ চয়ন ছিল সহজ - সরল।
সকল স্তরের পাঠকবর্গ খুব সহজেই তাঁর সমস্ত
সাহিত্যকীর্তি গুলির পাঠ করতে পারেন।
৪. ভাষা সহজ সরল হলেও সমগ্র গল্পের বিষয়টিকে
গভীর রহস্যে মুড়ে দেওয়া এবং ধীরে ধীরে রহস্য
জটিল থেকে আরো জটিলতর হতে থাকা - এ ছিল
তাঁর রচনাশৈলীর অন্যতম বৈশিষ্ট।
৫. রহস্যকেন্দ্রিক সাহিত্যগুলি ছাড়া অন্যান্য ক্ষেত্রেও
তাঁর সহজ সরল গল্প বলার ভঙ্গি পাঠকবর্গকে
মুগ্ধ করেছে।
৬. রোমান্টিক রচনার ক্ষেত্রেও তিনি তাঁর দক্ষতার
পরিচয় দিয়েছেন - ঝিন্দের বন্দি , দাদার কীর্তি -
এই গল্পগুলিতে। এখানে রোমান্টিকতা কখনই
স্বভাবসিদ্ধ ভারতীয় রোমান্টিকতার মানদণ্ড থেকে
বিচ্যুত হয় নি।

তথ্য - বিশ্লেষণ :-

সংগৃহীত তথ্য ও সামগ্রিক আলোচনার ভিত্তিতে
জ্ঞাত হওয়া বিষয়গুলিকে বিশ্লেষণ আকারে
নিচে উপস্থাপন করা হলো -
* শরদিন্দু বন্দোপাধ্যায় সৃষ্ট সাহিত্যকীর্তির মধ্যে
সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ও জনপ্রিয় চরিত্র হলো
ব্যোমকেশ বক্সী। যুগ যুগ ধরে পাঠকবর্গ
ব্যোমকেশ বক্সীর গল্পগুলির স্বাদ গ্রহণ করেছেন।
সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে এর জনপ্রিয়তায়
এতটুকু ভাটা পড়েনি ; বরং তা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি
পেয়েই চলেছে। তার সপক্ষে কয়েকটি প্রমান
দেওয়া যেতে পারে ; যেমন -
প্রথমত :- বইয়ের দোকান থেকে বিভিন্ন প্রকাশনীর
ব্যোমকেশ সমগ্র -র বিক্রি দিনে দিনে বৃদ্ধি পাচ্ছে
এবং প্রকাশনা সংস্থাগুলিকে আরো বই ছাপাতে হচ্ছে।
দ্বিতীয়ত :- শরদিন্দু বন্দোপাধ্যায়ের সাহিত্যকে
ভিত্তি করে বাংলা তথা হিন্দি সিনেমার সংখ্যা
বিগত দুই দশকে বহুগুন বেড়ে গেছে।
তৃতীয়ত :- এইসকল চলচিত্র গুলি শুধুমাত্র যে
নির্মিত হয়েছে তা নয় ; সেগুলি বাণিজ্যিক
ভাবে প্রচন্ড সফল হয়েছে।
চতুর্থত :- চলচিত্রগুলির সফলতার দরুন
পরিচালকেরা উৎসাহী হয়ে শরদিন্দু
বন্দোপাধ্যায়ের রচনা অবলম্বনে নতুন চলচিত্র
নির্মাণ করতে উদ্যত হচ্ছেন।
পঞ্চমত :- শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যোমকেশ বক্সী সহ
শরদিন্দু বন্দোপাধ্যায়ের অন্যান্য সাহিত্য সৃষ্টিগুলির
পাঠে দুরন্ত উৎসাহ  লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

** শরদিন্দু বন্দোপাধ্যায়ের সহজ সরল ও
অনাড়ম্বর লেখনী শৈলী তাঁর সাহিত্যকীর্তিগুলিকে
আরো সুপঠিত ও জনপ্রিয় করে তুলেছে।
*** ঘটনার ঘাত প্রতিঘাত এবং রহস্যকে
রোমহর্ষকতার পর্যায়ে পৌঁছে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে
শরদিন্দু বন্দোপাধ্যায়ের জুড়ি মেলা ভার।
**** গল্পের একেবারে শেষ পাতা পর্যন্ত পাঠ না
করলে রহস্য গল্পগুলির রহস্যের মর্ম উদ্ধার সম্ভব
নয় - এটি শরদিন্দু বন্দোপাধ্যায়ের রহস্য গল্পগুলির
অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট।
***** শরদিন্দু বন্দোপাধ্যায় তাঁর সৃষ্ট চরিত্রগুলির
মধ্যে নিপাট ভারতীয়ত্ব ও বাঙালিয়ানার প্রতিচ্ছবি
চিত্রিত করেছেন। মুখ্য ও অন্যান্য চরিত্রের পোশাক ,
খাদ্যাভ্যাস , বাচনভঙ্গি ইত্যাদি বিষয়গুলি চিরাচরিত
ভারতীয় জীবনযাত্রার প্রতিনিধিত্ব করে।
****** আরেকটি বিষয় উল্লেখ না করে পারা যায়
না - শরদিন্দু বন্দোপাধ্যায়ের সাহিত্য অবলম্বনে
সৃষ্ট চলচিত্রগুলির নাম গল্প থেকে চিত্রায়নের সময়
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অপরিবর্তিত থেকেছে।
******* শরদিন্দু রোমান্টিক রচনাও অত্যন্ত দক্ষতার
সাথে সৃষ্টি করেছেন এবং তাতে স্বীয় প্রতিভার সাক্ষর
রেখেছেন। কিন্তু এক্ষেত্রে অবশ্যই বলতে হয় তাঁর
গল্পগুলিতে রোমান্টিকতা কখনোই ভারতীয় স্বভাবসিদ্ধ
শালীনতার সীমাকে অতিক্রম করে নি।
******** শরদিন্দু বন্দোপাধ্যায়ের সাহিত্যকীর্তিগুলিকে
নিয়ে চলচিত্র নির্মাণ করেছেন- তপন সিনহা ,
তরুণ মজুমদার , সত্যজিৎ রায় , অঞ্জন দত্ত , সন্দীপ রায় ,
ঋতুপর্ণ ঘোষ - প্রমুখের মতো কালজয়ী চলচিত্র
পরিচালকেরা। সুতরাং নিশ্চই বুঝতে পারা যাচ্ছে
সৃজনশীলতা ও সাহিত্যকীর্তির দিক দিয়ে শরদিন্দু
বন্দোপাধ্যায় স্বীয় ক্ষেত্রে অসামান্য সাফল্যের ও
প্রতিভার সাক্ষর রেখেছেন।

উপসংহার :-

শরদিন্দু বন্দোপাধ্যায়ের একটি বিশেষ বৈশিষ্ট
হলো - তিনি সমকালীন ভারতীয় পরিস্থিতি -
সংস্কৃতি - ইত্যাদিকে নিজ রচনায় স্থান দিয়েছেন।
শুধুমাত্র তাই নয় - এর সাথে সাথে চরিত্রগুলির
স্বকীয়তা ভারতীয় জীবনযাত্রা ও সাহিত্যকে
বিশেষভাবে প্রভাবিত করেছে।
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে শরদিন্দু বন্দোপাধ্যায়
সাহিত্য আকাশে উজ্জ্বলতম জ্যোতিষ্কের ন্যায়
বিরাজমান। তাঁর রচনা বাংলা সাহিত্যকে
উৎকৃষ্ট ও সমৃদ্ধ করেছে। তাঁর অন্যতম চরিত্র
ব্যোমকেশ বক্সীকে তিনি যে বহু যত্নে পরিশীলিত
করে তুলেছেন - তার ফলে চরিত্রটি কালজয়ী হয়ে
উঠেছে। শুধুমাত্র ব্যোমকেশ বক্সী নয় ; সদাশিব
অন্যান্য গল্পগুলির রচনার সময় তিনি স্বভাবসিদ্ধ
লেখনী শৈলী থেকে পাঠক বর্গকে বঞ্চিত করেন নি।
তাঁর রচনা জন্ম দিয়েছে বহু বাংলা ও হিন্দি চলচিত্রের
টেলিভিশন সিরিজের। যার ফলে তার রচনা গুলি
আরো জনপ্রিয় ও কালজয়ী হয়ে উঠেছে।     

You May Also Like

4 comments

  1. খুব ধন্যবাদ স্যার , এখান থেকেই বাংলা ও English project এর ভাবনা টা গ্রহণ করতে পারলাম

    ReplyDelete
  2. sir বর্তমান কালের পরিপ্রেক্ষিতে prasongokotata ta ektu upload korle valo hou

    ReplyDelete
  3. Ai project ta peye khub e upokrito holam

    ReplyDelete