BENGALI PROJECT : STORY WRITING
H.S. Bengali Project : How to write Bengali Project : STORY WRITING
উচ্চ মাধ্যমিক / একাদশ শ্রেণী বাংলা প্রকল্প :স্বরচিত গল্পলিখন :-
ভূমিকা - মানুষ তার কল্পনাকে ব্যক্ত করে গল্পের মধ্যে দিয়ে। আবার পাঠকবর্গ সেই গল্পের মধ্যে দিয়ে নিজ কল্পনার জগতে হারিয়ে যেতে চায়। গল্প তৈরী করা , গল্প বলা - মানুষের স্বাভাবিক প্রবৃত্তিগুলির মধ্যে অন্যতম। গল্পের মধ্যে দিয়ে মানুষের সৃজনশীলতা ও কল্পনার পরিচয় পাওয়া যায়। সমাজবদ্ধ মানুষের জীবনযাত্রায় মানবসভ্যতার ক্রমবিকাশের সাথে সাথে গল্প বলা বা প্রবণতা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি হয়ে ওঠে। যখন ব্যাক্তি চেতনার নানা ভাবনা - চিন্তা নিজের মত করে আত্মপ্রকাশ করতে চায় তখনই জন্ম নেয় একটি গল্প। তাই বলতে হয় গল্প লেখা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি।
শিক্ষার্থীদের মধ্যে সহপাঠক্রমিক কার্যাবলী হিসেবে বা প্রকল্পের বিষয় হিসেবে স্বরচিত গল্প লিখন সৃজনশীলতা প্রকাশের একটি অন্যতম মাধ্যম।বর্তমান প্রকল্পটিতে একটি স্বরচিত গল্প লেখার মধ্যে দিয়ে নিজ কৃষ্টিমূলক চিন্তাধারাকে প্রকাশের চেষ্টা করা হয়েছে।
প্রকল্পটির উদ্দেশ্য :-
যে সকল উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে প্রকল্পটি রচনা করা হয়েছে সেগুলি হলো -
১. স্বরচিত গল্প লিখনের মধ্যে দিয়ে নিজ কৃষ্টিমূলক দক্ষতার আত্মপ্রকাশ ঘটানো।
২. গল্পের মধ্যে দিয়ে একটি বিশেষ ঘটনাকে সকলের সম্মুখে উপস্থাপন করা।
৩. নিজ ভাষাবোধের বিকাশ ঘটানো।
৪. গল্প লেখার পর স্বয়ম পাঠের মধ্যে দিয়ে এবং মাননীয় শিক্ষক মহাশয়ের নিকট হতে আমার গল্প লিখনের মৌলিক দুর্বলতাগুলি সম্পর্কে অবহিত হওয়া।
৫. এই গল্পটিকে পাথেয় করে ভবিষ্যতে আরো অনেক গল্প লেখার কাজে নিজেকে নিযুক্ত করা।
প্রকল্পটির গুরুত্ব :-
যে সকল কারণে প্রকল্পটি গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হতে পারে - সেগুলি হলো -
১. প্রকল্পটির মধ্যে দিয়ে একজন শিক্ষার্থীর মনোজগৎ সম্পর্কে জানা সম্ভব।
২. শিক্ষার্থীদের কৃষ্টিমূলক দক্ষতা সম্পর্কে জানা সম্ভব।
৩. ভবিষ্যতে শিক্ষার্থীদের সাহিত্য চর্চায় উৎসাহী করে তোলা সম্ভব।
৪. শিক্ষার্থীদের ভাবনা চিন্তা যথাযথভাবে উপলব্ধি করা সম্ভব।
৫. এই প্রকল্পটির মধ্যে দিয়ে শিক্ষার্থীরা তাদের স্বরচিত গল্প লিখনের মৌলিক দুর্বলতাগুলি চিহ্নিত করতে পারবে এবং ভবিষ্যতে সাহিত্য চর্চার সময় সেই দুর্বলতাগুলি থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে পারবে।
কর্মপ্রণালী ও পদ্ধতিগত দিক :-
প্রকল্পটি রূপায়ণ করতে যে সকল পদ্ধতি ও পরিকল্পনা অনুসরণ করা হয়েছে সেগুলি হলো -
> বিদ্যালয়ের বাংলা বিষয়ের শিক্ষক মাননীয় শ্রী ................................ মহাশয় কর্তৃক প্রকল্পের জন্য বিষয় নির্বাচন
> বিষয় নির্বাচনের পর মাননীয় শিক্ষক মহাশয় প্রকল্প রচনার বিভিন্ন পদ্ধতিগুলির প্রতি আলোকপাত করেন।
> মাননীয় শিক্ষক মহাশয়ের নির্দেশমতো একটি স্বরচিত গল্পের খসড়া নির্মাণ করা হয়।
> খসড়া নির্মাণের পর সেটি মাননীয় শিক্ষক মহাশয়ের নিকট উপস্থাপন করলে তিনি প্রয়োজনীয় সংশোধনের নির্দেশ দেন।
> মাননীয় শিক্ষক মহাশয়ের নির্দেশমতো খসড়াটির প্রয়োজনীয় সংশোধন করা হয় ও পূর্ণাঙ্গ গল্প রচনা ও প্রকল্প নির্মাণের পর সেটি বিদ্যালয়ে জমা দেওয়া হয়।
প্রকল্পের বর্ণনা : স্বরচিত গল্প লিখন :-
[ এখানে একটি গল্প লিখতে হবে। ]
প্রকল্পটির সীমাবদ্ধতা :-
প্রকল্পটি রচনাকালে ও রূপায়ণের পর যে সকল সীমাবদ্ধতা দৃষ্টিগোচর হয়েছে সেগুলি হলো -
১. প্রকল্পটিতে রচিত গল্পটি পূর্ণাঙ্গ রূপে মৌলিক হলেও একথা স্বীকার করতেই হবে যে গল্প লেখার সময় বিভিন্ন সাহিত্য থেকে অনুপ্রেরণা নেওয়া হয়েছে।
২. গল্পটিতে শুধুমাত্র নিজ কল্পনার প্রতিফলন ঘটেছে। কিন্তু তার সাথে সাথে গল্পটিতে সামাজিক পরিচয় প্রদান, গল্পের খুঁটিনাটি বিশ্লেষণ - ইত্যাদি অনুপস্থিত।
৩. একটি আদর্শ গল্পের প্রধান বৈশিষ্ট হলো পাঠকদের মধ্যে নীতিবোধ ও মূল্যবোধ জাগরিত করা। কিন্তু গল্পটিতে নীতিবোধ ও মূল্যবোধের উপস্থাপনাও অনুপস্থিত।
উপসংহার :-
গল্প লিখন নিজ কল্পনা ও অনুভূতির আত্মপ্রকাশ। কিন্তু প্রকল্প রচনার জন্য স্বরচিত গল্প লিখন, নিজ অনুভূতি প্রকাশের তুলনায় গল্প লিখে প্রকল্প জমা দেওয়ার তাগিদ বেশি অনুভূত হয়েছে।তাই গল্প লেখার সময় এইরূপ সংকীর্ণতা থেকে নিজেকে মুক্ত রাখা প্রয়োজন।
কৃতজ্ঞতা স্বীকার :-
আমি ABC উচ্চ বিদ্যালয়ের একাদশ শ্রেণীর একজন ছাত্র এবং আমি গভীর কৃতজ্ঞতার সাথে স্বীকার করি যে , ''স্বরচিত গল্পলিখন '' শীর্ষক প্রকল্পটি রচনার ক্ষেত্রে বিদ্যালয়ের বাংলা বিষয়ের শিক্ষক মাননীয় শ্রী ................. মহাশয়ের অবদান অপরিসীম। তাঁর নির্দেশনা , অভিভাবকত্ব ও সহচর্যে প্রকল্পটি রূপায়িত করা সম্ভবপর হয়েছে।
এছাড়াও আমি আমার অভিভাবক ও সহপাঠীদের প্রতিও কৃতজ্ঞতাবদ্ধ। তাঁদের আন্তরিক সহযোগিতা ও উৎসাহ প্রকল্পটি রচনার কাজ তরান্বিত করেছে।
-------------------------
প্রকল্প রূপায়নকারী /
প্রতিবেদকের -সাক্ষর।
শংসাপত্র / অভিজ্ঞানপত্র :-
এই মর্মে শংসিত করা হলো যে বিদ্যালয়ের একাদশ শ্রেণীর ছাত্র ................... [ নিজের নাম ] কর্তৃক রূপায়িত ''স্বরচিত গল্প লিখন '' প্রকল্প কর্মটি সম্পূর্ণ রূপে মৌলিক এবং তা সম্পূর্ণরূপে আমার তত্ত্বাবধানে সুসম্পন্ন হয়েছে।
প্রকল্পটি একাদশ শ্রেণীর বাংলা বিষয়ের বার্ষিক পরীক্ষার অংশ হিসেবে রূপায়িত হয়েছে।
____________________
প্রকল্প তত্ত্বাবধায়কের
সাক্ষর।
প্রকল্পটি রূপায়ণ করতে যে সকল পদ্ধতি ও পরিকল্পনা অনুসরণ করা হয়েছে সেগুলি হলো -
> বিদ্যালয়ের বাংলা বিষয়ের শিক্ষক মাননীয় শ্রী ................................ মহাশয় কর্তৃক প্রকল্পের জন্য বিষয় নির্বাচন
> বিষয় নির্বাচনের পর মাননীয় শিক্ষক মহাশয় প্রকল্প রচনার বিভিন্ন পদ্ধতিগুলির প্রতি আলোকপাত করেন।
> মাননীয় শিক্ষক মহাশয়ের নির্দেশমতো একটি স্বরচিত গল্পের খসড়া নির্মাণ করা হয়।
> খসড়া নির্মাণের পর সেটি মাননীয় শিক্ষক মহাশয়ের নিকট উপস্থাপন করলে তিনি প্রয়োজনীয় সংশোধনের নির্দেশ দেন।
> মাননীয় শিক্ষক মহাশয়ের নির্দেশমতো খসড়াটির প্রয়োজনীয় সংশোধন করা হয় ও পূর্ণাঙ্গ গল্প রচনা ও প্রকল্প নির্মাণের পর সেটি বিদ্যালয়ে জমা দেওয়া হয়।
প্রকল্পের বর্ণনা : স্বরচিত গল্প লিখন :-
[ এখানে একটি গল্প লিখতে হবে। ]
প্রকল্পটির সীমাবদ্ধতা :-
প্রকল্পটি রচনাকালে ও রূপায়ণের পর যে সকল সীমাবদ্ধতা দৃষ্টিগোচর হয়েছে সেগুলি হলো -
১. প্রকল্পটিতে রচিত গল্পটি পূর্ণাঙ্গ রূপে মৌলিক হলেও একথা স্বীকার করতেই হবে যে গল্প লেখার সময় বিভিন্ন সাহিত্য থেকে অনুপ্রেরণা নেওয়া হয়েছে।
২. গল্পটিতে শুধুমাত্র নিজ কল্পনার প্রতিফলন ঘটেছে। কিন্তু তার সাথে সাথে গল্পটিতে সামাজিক পরিচয় প্রদান, গল্পের খুঁটিনাটি বিশ্লেষণ - ইত্যাদি অনুপস্থিত।
৩. একটি আদর্শ গল্পের প্রধান বৈশিষ্ট হলো পাঠকদের মধ্যে নীতিবোধ ও মূল্যবোধ জাগরিত করা। কিন্তু গল্পটিতে নীতিবোধ ও মূল্যবোধের উপস্থাপনাও অনুপস্থিত।
উপসংহার :-
গল্প লিখন নিজ কল্পনা ও অনুভূতির আত্মপ্রকাশ। কিন্তু প্রকল্প রচনার জন্য স্বরচিত গল্প লিখন, নিজ অনুভূতি প্রকাশের তুলনায় গল্প লিখে প্রকল্প জমা দেওয়ার তাগিদ বেশি অনুভূত হয়েছে।তাই গল্প লেখার সময় এইরূপ সংকীর্ণতা থেকে নিজেকে মুক্ত রাখা প্রয়োজন।
কৃতজ্ঞতা স্বীকার :-
আমি ABC উচ্চ বিদ্যালয়ের একাদশ শ্রেণীর একজন ছাত্র এবং আমি গভীর কৃতজ্ঞতার সাথে স্বীকার করি যে , ''স্বরচিত গল্পলিখন '' শীর্ষক প্রকল্পটি রচনার ক্ষেত্রে বিদ্যালয়ের বাংলা বিষয়ের শিক্ষক মাননীয় শ্রী ................. মহাশয়ের অবদান অপরিসীম। তাঁর নির্দেশনা , অভিভাবকত্ব ও সহচর্যে প্রকল্পটি রূপায়িত করা সম্ভবপর হয়েছে।
এছাড়াও আমি আমার অভিভাবক ও সহপাঠীদের প্রতিও কৃতজ্ঞতাবদ্ধ। তাঁদের আন্তরিক সহযোগিতা ও উৎসাহ প্রকল্পটি রচনার কাজ তরান্বিত করেছে।
-------------------------
প্রকল্প রূপায়নকারী /
প্রতিবেদকের -সাক্ষর।
শংসাপত্র / অভিজ্ঞানপত্র :-
এই মর্মে শংসিত করা হলো যে বিদ্যালয়ের একাদশ শ্রেণীর ছাত্র ................... [ নিজের নাম ] কর্তৃক রূপায়িত ''স্বরচিত গল্প লিখন '' প্রকল্প কর্মটি সম্পূর্ণ রূপে মৌলিক এবং তা সম্পূর্ণরূপে আমার তত্ত্বাবধানে সুসম্পন্ন হয়েছে।
প্রকল্পটি একাদশ শ্রেণীর বাংলা বিষয়ের বার্ষিক পরীক্ষার অংশ হিসেবে রূপায়িত হয়েছে।
____________________
প্রকল্প তত্ত্বাবধায়কের
সাক্ষর।