Class XI 1st Semester Bengali Sahityer Itihas 1st Chapter MCQ একাদশ শ্রেণী : বাঙালির শিল্প , সাহিত্য ও সংস্কৃতি : প্রথম অধ্যায় : প্রাচীন বাংলার সমাজ ও সাহিত্য। MCQ

by - July 03, 2025

Class XI 1st Semester Bengali Sahityer Itihas 1st Chapter MCQ 

একাদশ শ্রেণী : বাঙালির শিল্প , সাহিত্য ও সংস্কৃতি : প্রথম অধ্যায় : প্রাচীন বাংলার সমাজ ও সাহিত্য। MCQ 




একাদশ শ্রেণী : বাঙালির শিল্প , সাহিত্য ও সংস্কৃতি : প্রথম অধ্যায় : প্রাচীন বাংলার সমাজ ও সাহিত্য। MCQ


১. প্রাচীন অবিভক্ত বাংলার অন্তর্ভুক্ত ছিল - বিহার / ওড়িশা / আসাম / সবগুলি। 
উত্তর : সবগুলি। 

২. প্রাচীন বাংলার ইতিহাসে ভাঙাগড়া বা টানাপোড়েনের সময়কাল হল - দশম থেকে দ্বাদশ / দ্বাদশ থেকে চতুর্দশ / ষোড়শ থেকে অষ্টাদশ। 
উত্তর : দশম থেকে দ্বাদশ। 

৩. বাংলার ইতিহাসে যুগসন্ধির সময়কাল বলা যেতে পারে -  দশম থেকে দ্বাদশ / দ্বাদশ থেকে চতুর্দশ / ষোড়শ থেকে অষ্টাদশ - শতক।   
উত্তর : দশম থেকে দ্বাদশ।

৪. বাংলা ভাষার প্রাচীনতম নিদর্শন - চর্যাপদ / শ্রীকৃষ্ণকীর্তন / চৈতন্যমঙ্গল / মঙ্গলকাব্য। 
উত্তর : চর্যাপদ। 

৫. সাংস্কৃতিক ঐক্যের একটি প্রধান উপাদান হল - লিপি / মুদ্রা / ভাষা / চিত্রকলা। 
উত্তর : ভাষা। 

৬. কোনো জাতির সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট ও উত্তরাধিকার প্রকাশিত হয় - সাহিত্য / ভাষা / লোককথা / পৌরাণিক কাহিনী - এর মাধ্যমে। 
উত্তর : ভাষা। 

৭. চর্যাপদের পুঁথি আবিষ্কার করেন কে ? বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় / মুন্সি প্রেমচাঁদ / হরপ্রসাদ শাস্ত্রী। 
উত্তর : হরপ্রসাদ শাস্ত্রী। 

৮. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী কবে চর্যাপদের পুঁথি আবিষ্কার করেন ? ১৯০০ / ১৯০৫ / ১৯০৭ / ১৯১৯ - খ্রিস্টাব্দে। 
উত্তর : ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে। 

৯. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী কোথা থেকে চর্যাপদের পুঁথি আবিষ্কার করেন ? হিমালয়ের পার্বত্য অঞ্চল থেকে / নেপালের রাজদরবারের গ্রন্থাগার থেকে / মহেঞ্জোদারোর একটি ভগ্নস্তুপ থেকে। 
উত্তর : নেপালের রাজদরবারের গ্রন্থাগার থেকে। 

১০. চর্যাপদের দুটি গ্রন্থের একত্রে কী নাম ছিল ? চর্যাচর্যবিনিশ্চয় / চর্যাপদ / চর্যাসাহিত্য / চর্যা। 
উত্তর : চর্যাচর্যবিনিশ্চয়। 

১১. কবে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ কর্তৃক চর্যাপদ প্রকাশিত হয় ? ১৯০৭ / ১৯১৫ / ১৯১৬ / ১৯২০ খ্রিস্টাব্দে। 
উত্তর : ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে। 

১২. বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ চর্যাপদের যে গ্রন্থটি প্রকাশ করেন তার নাম - চর্যাচর্যবিনিশ্চয় / চর্যাপদ / হাজার বছরের পুরনো বাংলা কবিতা ও গানের সংকলন / হাজার বছরের পুরনো বাঙ্গালা ভাষায় বৌদ্ধ গান ও দোহা। 
উত্তর : হাজার বছরের পুরনো বাঙ্গালা ভাষায় বৌদ্ধ গান ও দোহা।  

১৩. বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ কর্তৃক প্রকাশিত চর্যাপদের গ্রন্থটিতে ছিল - ৪৬ টি সম্পূর্ণ ও ১টি অসম্পূর্ণ গান / ৪টি সম্পূর্ণ ও ১টি অসম্পূর্ণ গান / ১টি সম্পূর্ণ ও ৪৬টি অসম্পূর্ণ গান। 
উত্তর : ৪৬টি সম্পূর্ণ ও ১টি অসম্পূর্ণ গান। [ একে বলা হয় - সাড়ে ৪৬টি ]     

১৪. নেপাল থেকে চর্যাপদের তিব্বতি অনুবাদ কে আবিষ্কার করেন ? হরপ্রসাদ শাস্ত্রী / কৃষ্ণাচার্য / প্রবোধচন্দ্র বাগচী / সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়। 
উত্তর : প্রবোধচন্দ্র বাগচী। 

১৫. তিব্বতিতে প্রাপ্ত চর্যাপদে পদ বা গানের সংখ্যা - ৪৬টি / সাড়ে ৪৬টি / ৫১টি / ১০১টি। 
উত্তর : ৫১টি। 

১৬. নব্য ভারতীয় আর্যভাষার - প্রাচীনতম / মধ্যযুগীয় / আধুনিকতম - নিদর্শন হল চর্যাপদ। 
উত্তর : প্রাচীনতম। 

১৭. চর্যাপদ রচিত হয়েছিল -  দশম থেকে দ্বাদশ / দ্বাদশ থেকে চতুর্দশ / ষোড়শ থেকে অষ্টাদশ - শতক।  
উত্তর : দশম থেকে দ্বাদশ শতকে। 

১৮. চর্যাপদের মোট কতজন কবি বা পদকর্তার কথা জানা যায় ? ১৬ / ২০ / ২৪ / ২১ - জন। 
উত্তর : ২৪ জন। 

১৯. চর্যাপদের পদকর্তাদের মধ্যে কার রচনা সর্বাধিক ? কাহ্নপাদ / ভুসুকুপাদ / সরহপাদ / ঢেণ্ঢনপাদ। 
উত্তর : কাহ্নপাদ। 

২০. চর্যাপদের পদকর্তাদের মধ্যে কাহ্নপাদের রচিত পদ সংখ্যা - ১২টি / ৮টি / ৪টি / ২টি। 
উত্তর : ১২টি। 


২১. চর্যাপদের পদকর্তাদের মধ্যে ভুসুকুপাদের রচিত পদ সংখ্যা - ১২টি / ৮টি / ৪টি / ২টি। 
উত্তর : ৮ টি।   

২২. চর্যাপদের পদকর্তাদের মধ্যে সরহপাদের রচিত পদ সংখ্যা - ১২টি / ৮টি / ৪টি / ২টি। 
উত্তর : ৪ টি।       

২৩. হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর মতে চর্যাপদের পদকর্তারা ছিলেন - হিন্দু ব্রাহ্মণ / বৌদ্ধ হীনযান মতাবলম্বী / জৈন মতাবলম্বী / বৌদ্ধ সহজিয়া সিদ্ধাচার্য। 
উত্তর : বৌদ্ধ সহজিয়া সিদ্ধাচার্য। 

২৪. চর্যাপদের প্রায় সবকটি গানই কোন ছন্দে লেখা ? অক্ষরবৃত্ত / মাত্রাবৃত্ত / ছন্দবৃত্ত / মিশ্রবৃত্ত। 
উত্তর : মাত্রাবৃত্ত। 

২৫. চর্যাপদের গানগুলি - অন্ত্যমিলযুক্ত / আদিমিলযুক্ত / মধ্যমিলযুক্ত। 
উত্তর : অন্ত্যমিলযুক্ত। 

২৬. '' উঁচা উঁচা পাবত তঁহি বসই সবরী বালী '' - পদটির রচনাকার - কাহ্নপাদ / ভুসুকুপাদ / শবরপাদ / সরহপাদ। 
উত্তর : শবরপাদ। 

২৭. '' হেরি সে মেরি তইলা বাড়ী খসমে সমতুলা '' - পদটির রচনাকার - কাহ্নপাদ / ভুসুকুপাদ / শবরপাদ / সরহপাদ। 
উত্তর : শবরপাদ।   

২৮. '' নিসি অন্ধারী মুসা অচারা '' - এর অর্থ - উঁচু পাহাড়ে শবরী বালিকা বাস করে / আমার উঁচুতে ঘর / অন্ধকারে ইঁদুর ঘোরাফেরা করে / অন্ধকারে তপস্যী তপস্যা করে। 
উত্তর : অন্ধকারে ইঁদুর ঘোরাফেরা করে। 

২৯. চর্যাপদগুলি মূলতঃ - ব্যাঙ্গাত্মক রচনা / আধ্যাত্মিক রচনা / স্তুতিগান / সাধনসংগীত। 
উত্তর : সাধনসংগীত। 

৩০. বৌদ্ধধর্ম মতে নির্বানের অবস্থা তিনটি - শূন্য , বিজ্ঞান ও নির্বাণ / শূন্য , নির্বাণ ও সংগীত / সাধনা , আধ্যাত্মিকতা ও উপাসনা / শূন্য , বিজ্ঞান ও মহাসুখ। 
উত্তর : শূন্য , বিজ্ঞান ও মহাসুখ। 

৩১. চর্যার ভাষাকে বলা হয় - ব্রজবুলি / সন্ধ্যা বা সান্ধ্য ভাষা / সহজিয়া ভাষা। 
উত্তর : সন্ধ্যা বা সান্ধ্য ভাষা। 

৩২. সন্ধ্যা শব্দের অর্থ - দিনের শেষ / রাতের শুরু / সম্যক ধ্যান / সম্যক জ্ঞান। 
উত্তর : সম্যক ধ্যান। 

৩৩. মধ্যভারতীয় আর্যভাষার শেষ স্তর হল - সংস্কৃত / মাগধী প্রাকৃত / অপভ্ৰংশ / ব্রজবুলি। 
উত্তর : অপভ্ৰংশ। 

৩৪. Origin and Development of Bengali Language - গ্রন্থটি কার লেখা ? হরপ্রসাদ শাস্ত্রী / প্রবোধচন্দ্র বাগচী / কৃষ্ণাচার্য / সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়। 
উত্তর : সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়। 

৩৫. '' টালত মোর ঘর নাহি পরবেষী '' পদটি কার লেখা ? শবরীপাদ / ঢেণ্ঢনপাদ / ভুসুকুপাদ / কাহ্নপাদ।
উত্তর : ঢেণ্ঢনপাদ। 

৩৬.  '' টালত মোর ঘর নাহি পরবেষী '' - এর অর্থ - টিলার উপর আমার ঘর / ব্যাঙের সংসার ক্রমশ বেড়েই চলে / নিজের মাংসের জন্য হরিণ নিজেই নিজের শত্রু। 
উত্তর : টিলার উপর আমার ঘর। 

৩৭. যোগেশচন্দ্র রায় বিদ্যানিধির মতে আদি - অস্ত্রালদের প্রধান খাদ্যবস্তু ছিল - হরিণের মাংস / ফলমূল / চাপাটি / ভাত। 
উত্তর : ভাত। 

৩৮. চর্যাপদে কাদের উল্লেখ নেই ? শবর - শবরী / ডোম - ডোমনি / নিষাদ / মহাজন। 
উত্তর : মহাজন। 

৩৯. ডোমবীকে বিয়ে করেন - কাহ্নপাদ / সরহপাদ / লুইপাদ / ভুসুকুপাদ। 
উত্তর : কাহ্নপাদ। 

৪০. কোনটি সঠিক ? চর্যাপদের যুগে - চোর ডাকাতের উপদ্রব ছিল / বরপক্ষ বিয়েতে যৌতুক নিত / সমাজে জাতিভেদ , শ্রেণীভেদ ও বর্ণভেদের অস্তিত্ব ছিল / সবগুলি সঠিক। 
উত্তর : সবগুলি সঠিক। 

৪১. কোন ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয় ? সংস্কৃত / মৈথিলী / মাগধী অপভ্ৰংশ / প্রাকৃত। 
উত্তর : মাগধী অপভ্ৰংশ। 

৪২. চর্যাপদের পদকর্তাদের কী নামে অভিহিত করা হয় ? পড়লেখক / পদকর্তা / সিদ্ধাচার্য / আচার্য। 
উত্তর : সিদ্ধাচার্য। 

৪৩. লুইপাদের মোট ক'টি পদ পাওয়া যায় ? ১২টি / ৮টি / ৪টি / ২টি। 
উত্তর : ২টি। 

৪৪. চর্যার সর্বাধিক প্রাচীন পদকর্তা হলেন - লুইপাদ / কাহ্নপাদ / ভুসুকুপাদ / সরহপাদ। 
উত্তর : লুইপাদ। 

৪৫. চর্যার গানে কোন রাগের উল্লেখ পাওয়া যায় ? মল্লার / বঙ্গালী / মেঘমল্লার / মল্লার ও বঙ্গালী। 
উত্তর : মল্লার ও বঙ্গালী। 

৪৬. মাগধী অপভ্ৰংশ কোথায় রচিত হয় ? মগধ সংলগ্ন অঞ্চলে / গৌড়বঙ্গ অঞ্চলে / অখন্ড বঙ্গদেশে / উত্তর ভারতে। 
উত্তর : গৌড়বঙ্গ অঞ্চলে। 

৪৭. কে সংস্কৃতে চর্যাপদের টীকা লিখেছিলেন - লুইপাদ / হরপ্রসাদ শাস্ত্রী / সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় / মুনিদত্ত। 
উত্তর : মুনিদত্ত। 

৪৮. কাহ্নপাদ অন্য কোন নামে পরিচিত ছিলেন ? কৃষ্ণাচার্য / কৃষ্ণমাচার্য / মুনিদত্ত / ঢেণ্ঢনপাদ। 
উত্তর : কৃষ্ণাচার্য। 

৪৯. কোনটির উল্লেখ চর্যাপদে নেই ?  কর্পূর দিয়ে পান খাওয়ার উল্লেখ পাওয়া যায় / বর মাদল বাজিয়ে বিয়ে করতে যেত - এমন উল্লেখ পাওয়া যায় / যৌতুকের লোভে নীচু জাতির রমণীকে বিবাহের রীতি প্রচলিত ছিল / জমিদারদের অত্যাচারে  দুর্বিসহ হয়ে উঠেছিল। 
উত্তর : জমিদারদের অত্যাচারে  দুর্বিসহ হয়ে উঠেছিল।  

৫০. চর্যাপদের হাত ধরেই নিঃস্ব , অন্ত্যজ , দরিদ্র ও অসহায় মানুষের কথা সাহিত্যের আঙিনায় এসেছিল। সত্য / মিথ্যা। 
উত্তর : সত্য।    

You May Also Like

0 comments