hs project : kanyashree prakalpa ( উচ্চমাধ্যমিক প্রকল্প : কন্যাশ্রী - প্রকল্প )

by - November 19, 2021

উচ্চমাধ্যমিক প্রকল্প : কন্যাশ্রী - প্রকল্প :- 




ভূমিকা :- 

রবীন্দ্রনাথ প্রায় একশো বছর আগে লিখেছিলেন -  
'' নারীকে আপন ভাগ্য জয় করিবার 
কেন নাহি দিবে অধিকার 
হে বিধাতা ? '' 
কবির এই প্রশ্নের উত্তর একবিংশ শতকের স্বাধীন ভারত তথা বাংলা আজও খুঁজে পেয়েছে কি ? এখনও দেশের অধিকাংশ মেয়ে শিক্ষার মূলস্রোত থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে অতি অল্প বয়সেই নিতান্ত সাংসারিক সামগ্রী হিসেবেই বিবেচিত হয়। এখনও কন্যাভ্রূণ হত্যা কিংবা বাল্যবিবাহের মতো নির্দয়তা আকছার ঘটে চলেছে। আমাদের রাজ্য পশ্চিমবঙ্গেও এর ব্যতিক্রম ঘটে না। এখনও মেয়েদের এগিয়ে চলার পথ প্রতিবন্ধকতায় পরিপূর্ণ। মাত্র কয়েক বছর আগেও পশ্চিমবঙ্গ বাল্যবিবাহে পঞ্চম স্থানে ছিল। বালিকাদের মধ্যে মাঝপথে লেখাপড়া ছেড়ে দেওয়ার হারও ছিল যথেষ্ট বেশি। এই প্রবণতা আটকাতে এবং মেয়েদের স্বনির্ভর করার লক্ষ্যে ২০১৩ সালে অক্টোবর মাস থেকে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে চালু করা হয় '' কন্যাশ্রী - প্রকল্প। '' 

বর্তমান প্রতিবেদনমূলক প্রকল্পকর্মে কন্যাশ্রী প্রকল্প সম্পর্কে , তার উৎস ও পটভূমি , কন্যাশ্রী প্রকল্পের উদ্দেশ্য , কন্যাশ্রী প্রকল্পের রূপরেখা ও বর্তমান চিত্র সম্পর্কে তথ্য সমৃদ্ধ প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হল। 


প্রকল্প রূপায়ণের উদ্দেশ্য :- 

যে সকল উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে প্রকল্পটি রূপায়ণ করা হয়েছে সেগুলি হল - 
১. কন্যাশ্রী প্রকল্প সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞানলাভ করা। 
২. কন্যাশ্রী প্রকল্পের পটভূমি ও প্রয়োগ সম্পর্কে জানা। 
৩. বর্তমানে সমাজে বালিকারা কীভাবে এই প্রকল্পের দ্বারা উপকৃত হচ্ছে সে সম্পর্কে আলোচনা করা। 
৪. কন্যাশ্রী প্রকল্পের রূপরেখা - কীভাবে এই প্রকল্প থেকে বালিকারা সুবিধা পেতে পারে - সে সম্পর্কে আলোচনা করা। 
৫. সর্বপরি , কন্যাশ্রী প্রকল্পের সাফল্য ও বর্তমান পরিসংখ্যানগুলি তুলে ধরা। 

প্রতিবেদনমূলক প্রকল্পটির গুরুত্ব :- 

যে সকল কারণে প্রকল্পটি গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হতে পারে , সেগুলি হল - 
১. প্রকল্পটির মাধ্যমে কন্যাশ্রী প্রকল্প সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞানলাভ করা সম্ভব। 
২. কন্যাশ্রী প্রকল্পের রূপরেখা ও মূল বৈশিষ্টগুলি জানা সম্ভব। 
৩. কন্যাশ্রী প্রকল্পের মাধ্যমে কীভাবে ছাত্রীরা উপকৃত হচ্ছে - সে সম্পর্কে জানা সম্ভব। 
৪. কন্যাশ্রী প্রকল্পের সাফল্য ও বর্তমান পরিসংখ্যানগুলি সম্পর্কে জানা সম্ভব। 
৫. কন্যাশ্রী প্রকল্পের সামাজিক গুরুত্ব সম্পর্কে অবগত হওয়া সম্ভব। 

তথ্য সংগ্রহ / পরীক্ষামূলক উপাদান :- 

কন্যাশ্রী প্রকল্পের প্রেক্ষাপটে রয়েছে সামাজিক বৈষম্য ও বঞ্চনার এক করুণ ইতিহাস। ২০১১ সালের জনগণনায় দেখা গেছে যে পশ্চিমবঙ্গে বয়ঃসন্ধিকালীন কিশোর - কিশোরীর মোট জনসংখ্যা ১ কোটি ৭৩ লক্ষ। এর মধ্যে ৪৮.১১ শতাংশই কিশোরী। আবার পশ্চিমবঙ্গের মোট জনসংখ্যার ৯.৩ শতাংশ হচ্ছে ১০ থেকে ১৪ বছর বয়সী মেয়ে ; আর ১৫ থেকে ১৯ বছর বয়সী মেয়েদের ক্ষেত্রে এই পরিমাপ ৯.৫ শতাংশ। কিন্তু এই যে বিপুল নারীশক্তি , তাদের জীবনের বিকাশের পথ কিন্তু একেবারেই মসৃন নয়। দারিদ্র , অশিক্ষা , কুসংস্কার এবং লিঙ্গগত বৈষম্য - ইত্যাদির শিকার হয়েই এদের বিরাট অংশকে জীবন কাটাতে হয়। ; অনেকেই হারিয়ে যায় সমাজের অন্ধকারে। 

২০০৭-০৮ এর সমীক্ষায় শিশু বা অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়েদের বিবাহের নিরিখে ভারতের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের স্থান পঞ্চম। পরিসংখ্যান অনুসারে ১৮ বছরের কম বয়সি মেয়েদের মধ্যে ৫৪.৭ শতাংশই দ্রুত বিবাহের শিকার। গ্রামীণ এলাকায় সংখ্যাটা আরও বেশি - প্রায় ৫৭.৯ শতাংশ। এই অপ্রাপ্তবয়স্ক বিবাহের ফলে একদিকে যেমন এইসকল মেয়েরা শিক্ষার অধিকার থেকে বঞ্চিত হয় , তেমনই অপুষ্টির শিকার হয় - যা পরবর্তী প্রজন্মকেও প্রভাবিত করে। বাল্যবিবাহ ও নারীপাচারের মত ঘটনাকেও বাড়িয়ে তোলে। মেয়েদের এই দুর্দশা সামাজিক প্রগতির পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। অবস্থা কতটা শোচনীয় তা স্পষ্ট হয় যখন পরিসংখ্যান দেখা যায় স্কুলছুটদের  ৬৩.৫ শতাংশই হল মেয়ে। সমাজের দুর্বল , পিছিয়ে পড়া এবং হতাশার অন্ধকারে ডুবে যাওয়া এইসকল মেয়েদের আলোর পথে ফিরিয়ে আনার জন্যই ২০১৩ সালে পশ্চিমবঙ্গ সরকার চালু করে কন্যাশ্রী প্রকল্প , যার ঘোষিত উদ্দেশ্য সম্পর্কে বলা হয় - " To reduce dropout rate and prevent early marriage .'' 

কন্যাশ্রী প্রকল্পের রূপরেখা :- ১০ থেকে ১৮ বছর বয়স - এই সময়কালকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা WHO বলেছে মানুষের জীবন গঠনের কাল। কন্যাশ্রী প্রকল্পের ভাবনাও এই বয়সকে পরিচর্যা করার জন্যই। নারী এবং সমাজকল্যাণ মন্ত্রক জানিয়েছে যে , যেসকল মেয়েদের পারিবারিক বার্ষিক আয় ১ লক্ষ ২০ টাকা বা তার কম , তারা বছরে ৫০০ টাকা করে আর্থিক সাহায্য পাবে এবং ১৮ বছর অবধি পড়া চালিয়ে গেলে ১৮ বছর বয়সে তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে সরকার এককালীন ২৫ হাজার টাকা প্রদান করবে। ২০১৫ সালের রাজ্য বাজেটে এই বৃত্তির পরিমাণ ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৭৫০ টাকা করা হয়েছে। এই প্রকল্পের জন্য ২০১৩-১৪ আর্থিক বছরে যেখানে ২৮৭ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছিল সেখানে ২০১৫-১৬ আর্থিক বছরে তা বেড়ে হয়েছে ৮৫০ কোটি টাকা। 



সংগৃহীত তথ্যগুলিকে নীচে বিশ্লেষণ আকারে উপস্থাপন করা হল। 

কন্যাশ্রীর শর্তাবলী :- কন্যাশ্রী প্রকল্প অনুযায়ী বয়ঃসন্ধিকালীন মেয়েদের অনুদান ও বৃত্তির অর্থ প্রদানে কতগুলি শর্ত আরোপ করা হয়েছে - 
১. সংশ্লিষ্ট পড়ুয়া কন্যাটির পারিবারিক বাৎসরিক আয় এক লক্ষ কুড়ি হাজারের কম হতে হবে। 
২. পারিবারিক আয় সংক্রান্ত ব্যাপারে কন্যার পিতা - মাতা বা অভিভাবককে স্বীকৃতিপত্রে সাক্ষর করতে হবে। 
৩. কন্যাটির বাসস্থানের সংশ্লিষ্ট এম পি বা পঞ্চায়েত প্রধান বা মিউনিসিপ্যালিটির কাউন্সিলরের শংসাপত্র প্রদান করতে হবে। 
৪. ছাত্রীর বয়সের প্রমাণপত্র প্রধান শিক্ষিকা কর্তৃক প্রত্যায়িত নকল প্রদান করতে হবে। 

কন্যাশ্রী প্রকল্পের লক্ষ্য :- কন্যাশ্রী প্রকল্প বঙ্গীয় নারীদের সার্বিক উন্নয়নের উদ্দেশ্যে প্রবর্তিত। এর মূল লক্ষ্যগুলি হল - 
১. অপ্রাপ্তবয়স্ক কিশোরীরা বাল্যবিবাহ নামক নৃশংস কুপ্রথা থেকে মুক্তিলাভ করতে পারবে। 
২. তারা পড়াশোনার সাথে যুক্ত থাকতে পারবে ফলে সহজেই নিজেদের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন হয়ে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পথে অগ্রসর হতে পারবে। 
৩. পড়াশোনায় অংশগ্রহণের সুযোগ লাভ করায় অকালে শিশুশ্রমিক হওয়ার অভিশাপ থেকে তাদের নিষ্কৃতিলাভ সম্ভব হবে। 
৪. এই প্রকল্পে মেয়েদের গঠনমূলক প্রশিক্ষণ গ্রহণের দ্বারা স্বনির্ভর হওয়ারও সুযোগ করে দিচ্ছে। 
৫. বাল্যবিবাহ রোধ হলে মাতৃত্বকালীন মৃত্যুর সম্ভাবনা , স্বাস্থ্যবতী জননীর অভাবে শিশুর অপুষ্টির দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও হ্রাস পাবে। 

সন্মান ও স্বীকৃতি :- কন্যাশ্রী প্রকল্প দেশের বাইরে একাধিক শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপা লাভ করেছে। ২০১৪ সালে দক্ষিণ এশিয়া এবং এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে নারীর ক্ষমতায়নের জন্য কন্যাশ্রী পেয়েছে মন্থন অ্যাওয়ার্ড। ২০১৪-১৫ তে পেয়েছে ভারত সরকারের ই - গভর্ণনেন্স অ্যাওয়ার্ড। ২০১৪ তে গার্ল সামিটে কন্যাশ্রী প্রকল্পকে বলা হয়েছে - '' ...... best practice amongst several international initiatives for the girl child .''  । তবে কন্যাশ্রীর মুকুটে শ্রেষ্ঠ পালকটি সংযোজিত হয়েছে ২০১৭ সালের ২৩ জুন। রাষ্ট্রসংঘের মঞ্চে জনপরিষেবা প্রদানের ক্ষেত্রে সাফল্যের স্বীকৃতিতে শ্রেষ্ঠত্বের পুরস্কার পেয়েছে কন্যাশ্রী প্রকল্প। 



উপরোক্ত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে যে সকল সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যায় , সেগুলি হল - 
১. পশ্চিমবঙ্গ সরকার বেশ কিছু উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে কন্যাশ্রী প্রকল্প চালু করেছেন। এর মধ্যে প্রধান উদ্দেশ্যগুলি হল - নারী শিক্ষার প্রসার , বাল্য বিবাহ রোধ , কন্যা - ভ্রূণ হত্যা রোধ ও নারীদের সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধি। 
২. পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বর্তমান পরিসংখ্যান অনুযায়ী কন্যাশ্রী প্রকল্প চালু করার পর থেকে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণ ১৪ থেকে ২১ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয়েছে। 
৩. কন্যাশ্রী প্রকল্প আজ আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিও লাভ করেছে। রাষ্ট্রপুঞ্জের নিকট হতে প্রাপ্ত স্বীকৃতি কন্যাশ্রী প্রকল্পের বাস্তবতা ও উপযোগিতাকে প্রমান করে। 
৪. পশ্চিমবঙ্গে নাবালিকা বিবাহ , বিদ্যালয়ের গন্ডি পার হলেই মেয়েদের বিবাহ স্থির করা - যা সর্বতোভাবে নারীদের উচ্চশিক্ষা লাভের ক্ষেত্রে বাধা - সেগুলির বিরুদ্ধে এক বলিষ্ঠ পদক্ষেপ। 
৫. সরকারি তথ্য অনুসারে বর্তমানে ৪১ লক্ষেরও বেশি বালিকা ছাত্রী কন্যাশ্রী প্রকল্প দ্বারা উপকৃত। এ পরিসংখ্যান থেকেই স্পষ্ট কন্যাশ্রী প্রকল্প পশ্চিমবঙ্গ সরকারের একটি অন্যতম সফল পদক্ষেপ। 
৬. বাল্যবিবাহ , কন্যাভ্রূণ হত্যা - ইত্যাদি সামাজিক ব্যাধিগুলির বিরুদ্ধে কন্যাশ্রী প্রকল্প নিকট ভবিষ্যতে এক সফল রক্ষাকবচ হিসেবে বিবেচিত হবে। 
৭. সর্বপরি , আর্থিক ঋণভাৱে জর্জরিত হয়েও পশ্চিমবঙ্গ সরকার যেভাবে এই নারী ও সমাজ উন্নয়নমূলক প্রকল্পটি চালু করেছেন - তা প্রশংসার দাবী রাখে। 

উপসংহার :- 

কন্যাশ্রী প্রকল্পের টাকা ১ অক্টোবর ২০১৩ থেকে পশ্চিমবঙ্গের সর্বস্তরের স্কুলের ছাত্রীরা পেতে শুরু করেছে। সরকারের উদ্যোগেই জিরো ব্যালেন্স অ্যাকাউন্ট প্রতিটি ছাত্রীর নামে স্কুল নির্দিষ্ট ব্যাংকে খুলে দেওয়া হয়েছে। প্রকল্পের টাকা ওই অ্যাকাউন্ট- এ জমা পড়ে। সেখান থেকেই ছাত্রীরা প্রয়োজনমতো টাকা তুলে নিতে পারবে - এই ভাবনা থেকেই কন্যাশ্রী প্রকল্পের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তবে পরিতাপের বিষয় এই যে আমলাতান্ত্রিক প্রশাসনিক জটিলতার কারণে কিছু ছাত্রীদের অর্থ পেতে বিলম্ব হচ্ছে আবার কিছু অভিভাবকের সততার বিষয়টিও আজ প্রশ্নচিহ্নের মুখে। কারণ অনেক ক্ষেত্রে যাদের পারিবারিক আয় সরকার নির্দিষ্ট আয়ের বেশি , অনেক সময় তারাও ভুয়ো নথি দেখিয়ে এই প্রকল্পের সুযোগ নিচ্ছেন। অর্থাৎ , সামাজিক উন্নয়নের দায় শুধুমাত্র সরকারের উপর চাপিয়ে দিলে চলবে না ; সেই সঙ্গে প্রতিটি নাগরিককে সৎ , সচেতন ও কর্তব্য পরায়ণ হতে হবে। 

পাঠের সীমাবদ্ধতা :- 

প্রতিবেদনটি রচনাকালে এবং রূপায়িত হওয়ার পর যে সকল ত্রুটি - বিচ্যুতি ও সীমাবদ্ধতা দৃষ্টিগোচর হয়েছে সেগুলি নিম্নরূপ - 
১. কন্যাশ্রী প্রকল্পের বার্ষিক পরিসংখ্যানগুলির বিস্তারিত উল্লেখ নেই। 
২. কন্যাশ্রী প্রকল্পের মত এত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়কে প্রকল্প রচনার সংক্ষিপ্ত পরিসরে যথাযথভাবে উপস্থাপন করা সম্ভবপর হয়নি। 
৩. কন্যাশ্রী প্রকল্পের সীমাবদ্ধতা ও ব্যর্থতার দিকগুলির আলোচনা প্রকল্পটিতে অনুপস্থিত। 
৪. কন্যাশ্রী প্রকল্পের বর্তমান রূপরেখার বিস্তারিত পরিসংখ্যান প্রকাশিত হয়নি। 
৫. সর্বপরি , কন্যাশ্রী প্রকল্পের সামাজিক গুরুত্ব সম্পর্কে বিভিন্ন বিদ্যালয়ের ছাত্রীগণ , তাদের অভিভাবকগণ ও মাননীয়া প্রধান শিক্ষিকাবৃন্দের মতামত - প্রতিবেদনটিতে অনুপস্থিত। 

গ্রন্থপঞ্জি :- 

যে সকল গ্রন্থ ও ওয়েবসাইট থেকে প্রকল্পের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে , সেগুলি হল - 
১. www.wbkanyashree.gov.in 
2. currentaffairs.gktoday.in
3. www.wb.gov.in
4. www.wikipedia.com
5. www.wbfin.nic.in 


You May Also Like

0 comments