Pages

Powered by Blogger.

Pages

Pages

Pages

facebook twitter instagram pinterest bloglovin Email
Career CLASS 11 (XI) Class XI 1st Semester CLASS XI 2nd Semester H.S. 3rd SEM H.S. EDUCATION H.S. HISTORY HS SOCIOLOGY HS SUGGESTION INDIAN HISTORY NCERT POLITY PROJECT Sociological Studies Teaching & Education TEST PAPERS SOLVE TEST PAPERS SOLVE 2020 WORLD HISTORY XI EDUCATION XI HISTORY XI POL SC XI SOCIOLOGY XII Bengali XII Sanskrit

Pages

Nandan Dutta

School project and education news.

Pages

কাতুকুতু বুড়োর সাথে কাটানো একদিনের অভিজ্ঞতা।

বাংলা প্রকল্প : কাতুকুতু বুড়োর সাথে কাটানো একদিনের অভিজ্ঞতা।



কাতুকুতু বুড়োর সাথে কাটানো একদিনের অভিজ্ঞতা।

বাংলা প্রকল্প : কাতুকুতু বুড়োর সাথে কাটানো একদিনের অভিজ্ঞতা।

ভূমিকা :- 
কাতুকুতু বুড়ো সুকুমার রায়ের এক অবিস্মরণীয় চরিত্র। এই চরিত্রটি একদিকে যেমন মনের মধ্যে হাসির উদ্রেক জোগায়, তেমনই অন্যদিকে সুকুমার রায়ের লিখনশৈলীর গভীরতার পরিচয় প্রকাশ করে।বিদ্যালয়ের বাংলা বিষয়ের প্রকল্প হিসাবে সুকুমার রায়ের যে কোনও একটি চরিত্রের সঙ্গে কদিনের অভিজ্ঞতার কথা বর্ণনা করতে বলা হয়েছে। এই প্রকল্পে সুকুমার রায় কর্তৃক সৃষ্ট অমর চরিত্র কাতুকুতু বুড়োর সাথে কল্পনিকভাবে কাটানো একদিনের অভিজ্ঞতার বর্ণনা দেওয়া হল।

XI - XII Online MCQ : CLICK HERE

LIST OF ALL PROJECTS.

প্রকল্পের উদ্দেশ্য :- 

যেসকল উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে প্রকল্পটি রচনা করা হয়েছে , সেগুলি হল - 
(ক ) শিক্ষার্থীর কল্পনা দক্ষতার বিকাশ ঘটানো। 
(খ ) সুকুমার রায়ের অমর চরিত্র কাতুকুতু বুড়ো সম্পর্কে আলোচনা। 
(গ ) কাতুকুতু বুড়োর চারিত্রিক বৈশিষ্টগুলি প্রকল্পের মাধ্যমে উপস্থাপন করা। 
(ঘ ) নিপাট - নিৰ্ভেজাল হাস্যরস সৃষ্টিতে সুকুমার রায়ের দক্ষতার উপর আলোকপাত করা। 
(ঙ ) সর্বপরি , সুকুমার রায়ের অমর সৃষ্টি কাতুকুতু বুড়ো চরিত্রটি সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের কৌতূহলী ও উৎসাহিত করে তোলা। 

প্রকল্পের গুরুত্ব :- 

যেসকল কারণে প্রকল্পটি গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হতে পারে , সেগুলি হল - 
(ক ) প্রকল্পটির মাধ্যমে শিক্ষার্থীর কল্পনাশক্তির বিস্তার ঘটানো সম্ভব। 
(খ ) সুকুমার রায় হাস্যরস সৃষ্টিতে কতটা দক্ষ ছিলেন - তা এই প্রকল্পের মাধ্যমে সহজেই জানা যেতে পারে। 
(গ ) কাতুকুতু বুড়ো ছড়াটি সকলেই পড়েছে। এই চির পরিচিত চরিত্রটি সম্পর্কে প্রকল্পটিতে সারগর্ভ বিশ্লেষণ করা হয়েছে। 
(ঘ ) বাংলা সাহিত্যের উৎকর্ষতা সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের অবলোকন করাতে প্রকল্পটি গুরুত্বপূর্ণ। 
(ঙ ) কাতুকুতু বুড়ো নামক অমর চরিত্রটি সম্পর্কে শিক্ষার্থীরা কৌতূহলী হয়ে উঠবে। 

কর্ম পরিকল্পনা / পদ্ধতিগত দিক :- 

প্রকল্পটি রূপায়ণ করতে যেসকল পদ্ধতি ও পরিকল্পনা অনুসরণ করা হয়েছে - সেগুলি নিম্নরূপ। 

>> বিদ্যালয়ের বাংলা বিষয়ের মাননীয় শিক্ষক / মাননীয়া শিক্ষিকা প্রকল্পের জন্য বিষয় নির্বাচন করলেন। 

>> বিষয় নির্বাচনের পর মাননীয় শিক্ষক / মাননীয়া শিক্ষিকা প্রকল্প রূপায়ণের বিভিন্ন পদ্ধতিগত দিকের উপর আলোকপাত করেন। 

>> বিভিন্ন গ্রন্থ থেকে প্রকল্পের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করা হল। 

>> সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতে একটি খসড়া প্রতিবেদন রচনা করা হল। 

>> খসড়া প্রতিবেদনটি মাননীয় শিক্ষক / মাননীয়া শিক্ষিকার নিকট উপস্থাপন করলে তিনি প্রয়োজনীয় সংশোধনের নির্দেশ প্রদান করেন। 

>> মাননীয় শিক্ষক / মাননীয়া শিক্ষিকা - র নির্দেশমত প্রয়োজনীয় সংশোধনের পর পুনরায় প্রতিবেদনটি লিপিবদ্ধ করা হল। 

>> প্রতিবেদনের সঙ্গে প্রয়োজনীয় চিত্র সংযোজিত করা হল। 

>> পূর্ণাঙ্গ প্রকল্পটি বিদ্যালয়ে জমা দেওয়া হল।    

তথ্য সংগ্রহ / পরীক্ষামূলক উপাদান / উপকরণ :- 

[ এখানে '' কাতুকুতু বুড়ো '' ছড়াটি লিখতে হবে। ] 

XI - XII Online MCQ : CLICK HERE

LIST OF ALL PROJECTS.

তথ্য - বিশ্লেষণ / প্রকল্পের বর্ণনা :-        

কাতুকুতু বুড়োর সাথে কাটানো একদিনের অভিজ্ঞতা।

গত সপ্তাহে গিয়েছিলাম কাতুকুতু বুড়োর বাড়ি। তাঁর বাড়ি গিয়ে তার সঙ্গে দেখাও হল ; কিন্তু যা অভিজ্ঞতা হল , তাতে মনে হচ্ছে এরপর থেকে সপ্তসাগর পার গেলেও কাতুকুতু বুড়োর বাড়ি আর যাবো না। না , সেই অভিজ্ঞতা বিষাদ বা কষ্টের নয় ; বরং সে অভিজ্ঞতা হল এক তীব্র হাসির। এবং এই হাসির বহর এতটাই তীব্র যে হাসির ঠেলায় প্রাণ প্রায় বেরিয়ে যাওয়ার জোগাড় হয়েছিল। সে বৃদ্ধ বড়ই সর্বনেশে। তার কাতুকুতুর চোটে পেটের নাড়ি যেন ছিঁড়ে যায়। 

সকাল সকাল কাতুকুতু বুড়োর বাড়ি পৌঁছে দরজায় কড়া নাড়লাম। তিনি নিজেই অভ্যর্থনা জানালেন এবং তাঁর এই অভ্যর্থনা জানানোর বিষয়টি বড়ই চমকপ্রদ ও অভিনব। তিনি আমাকে অভ্যর্থনা জানালেন কাতুকুতু দিয়ে। সেই শুরু হল তাঁর কাতুকুতু দেওয়া ; তারপর থেকে কথায় কথায় , যেকোনো অজুহাতে তিনি আমাকে কাতুকুতু দিয়েই চললেন। তার এই কাতুকুতু দেওয়াটা এমন বিচিত্র ভঙ্গিতে যে - তার থেকে না যায় পালানো না যায় তাকে ছাড়ানো। 

কাতুকুতু বুড়োর বাড়ি কোথায় তা কেউ জানে না। কিন্তু আমি হঠাৎ করে তাঁর বাড়ির ঠিকানা কীভাবে পেয়ে গেলাম - তা আমি নিজেও জানি না। সম্ভবতঃ সুকুমার রায় তার কোনো জাদুবলে সে ঠিকানা আমার অজান্তেই আমাকে জানিয়েছিলেন। যাইহোক , কাতুকুতু খেয়ে অভ্যর্থনা লাভের পর আমি তাঁর বসার ঘরে প্রবেশ করলাম। সেখানে তিনি একের পর এক বিদঘুটে গল্প বলতে শুরু করলেন। কোন দেশের সেই গল্পগুলো - তা আমি জানিনা। তবে গল্পগুলো শুনে হাসির চেয়ে কান্না আসছিল বেশি ; কেননা , সেই গল্পের তীব্র হাসির উপাদানে প্রভাবিত হয়ে হাসতে হাসতে আমি কেঁদে ফেলেছিলাম। যদিও গল্পগুলোর কোনো মাথা মুন্ডু নেই , তবুও কাতুকুতু বুড়োর সামনে সেগুলি মন দিয়ে শুনতে হত এবং বুড়োর দিকে তাকিয়ে থাকতে হত।       

শুধু যদি তিনি গল্প বলতেন তাও নাহয় রক্ষে ছিল ; গল্পের সঙ্গে চলতো গায়ের উপর সুড়সুড়ি দেওয়া। গল্প বলতে বলতে কাতুকুতু বুড়ো একটি লম্বা পালক দিয়ে সুড়সুড়ি দিতেন। একদিকে তার কাতুকুতু , তারপর তার বিদঘুটে গল্প , তার উপর সুড়সুড়ি - এই তিনের সম্মিলিত আক্রমণে আমি রীতিমতো দিশেহারা হয়ে পড়েছিলাম। তাঁর গল্পগুলো কতটা উদ্ভট ছিল তা তাঁর একটি গল্প শুনলেই বোঝা যায়। গল্পটি হল কেষ্টদাসের পিসির গল্প। কেষ্টদাসের পিসি নাকি কুমড়ো , কচু , হাঁসের ডিম আর তিসি বিক্রি করত। ডিমগুলো ছিল লম্বা , কুমড়োগুলো ছিল বাঁকা , আর কচুর গায়ে রং বেরঙের আলপনা আঁকা থাকতো। সেই পিসি নাকি অষ্টপ্রহর মিহি আওয়াজে '' ম্যাও ম্যাও ম্যাও বাকুম বাকুম ভৌ ভৌ ভৌ চিঁহি '' - গানটি করত। কাতুকুতু বুড়োর কাছে এইরকম পিসির বর্ণনা শুনে আর তার গানের কথা শুনে তো হাসতে হাসতে পেটের সমস্ত নাড়ি জড়িয়ে যাবেই। 

একটু আগে পর্যন্ত কাতুকুতু বুড়ো আমাকে কাতুকুতু দিয়েছিলেন , সুড়সুড়ি দিয়েছিলেন আর উদ্ভট গল্প শুনিয়েছিলেন। কিন্তু তাঁর হাসির অত্যাচার এখানেই শেষ হয়নি। কেষ্টদাসের পিসির গল্প শেষ করে তিনি তিনি আমার ঘাড়ে একটি জোরালো চিমটি কাটলেন। এখানেই শেষ নয়। তারপর তিনি তাঁর খ্যাংরা কাঠির মত আঙুল দিয়ে আমার পাঁজর ও হাড়ে খোঁচা দিতে শুরু করলেন। কাতুকুতু বুড়োর এই সাঁড়াশি আক্রমণ চলতেই থাকল যতক্ষণ না আমি হেসে লুটোপুটি খেলাম। হাসতে হাসতে যখন প্রাণ বেরিয়ে যাওয়ার উপক্রম হল - তখন আমার ছুটি হল। 

যাইহোক , সারাটা দুপুর কাতুকুতু বুড়োর সঙ্গে কাটালাম এবং হাসির তীব্রতায় প্রানটাকে কোনমতে বাঁচিয়ে ঘরে ফিরে এলাম। তাই আমি মনে মনে প্রতিজ্ঞা করেছি যে , আর যেখানেই যাই না কেন , কাতুকুতু বুড়োর কাছে আর কখনই যাব না। বাড়ি ফিরে এসেই আমি আমার পরিচিত সকলকেই কাতুকুতু বুড়োর কাছে না যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছি। কিন্তু সকলেই তো দেখছি হাসতে ভালোবাসে ; তারা সকলেই কাতুকুতু বুড়োর কাছে যেতে চায়। এখন তারা সকলেই আমার কাছে কাতুকুতু বুড়োর ঠিকানা চাইছে ; কিন্তু তাঁর ঠিকানা এই মুহূর্তে আমার মনে নেই। সুকুমার রায় যদি আবার আমাকে কাতুকুতু বুড়োর ঠিকানা বলে দেন , তাহলে আমি সকলকে সেই ঠিকানা দেব।   

উপসংহার :- 
বাংলা সাহিত্যের সুবর্ণ সম্ভারের মধ্যে একটি অন্যতম সৃষ্টি হল কাতুকুতু বুড়ো। কাল্পনিক সৃষ্টিশীলতায় কাতুকুতু বুড়ো এক অনন্য চরিত্র। তাঁর চরিত্রের মধ্যে সংযোজিত হয়েছে বিচিত্র বৈশিষ্টের সমাবেশ। কাতুকুতু বুড়োর সঙ্গে একটি দিন কাটানোর কাল্পনিক অভিজ্ঞতা - র বিষয়ে প্রকল্প রচনা শিক্ষার্থীদের সৃষ্টিশীলতাকে ডানা মেলে উড়ে যেতে সাহায্য করে।         

গ্রন্থপঞ্জি :- 

সুকুমার সাহিত্য সমগ্র ( প্রথম খন্ড ) - প্রকাশক : সত্যজিৎ রায়।   

XI - XII Online MCQ : CLICK HERE

LIST OF ALL PROJECTS.
Share
Tweet
Pin
Share
No comments

শিক্ষাবিজ্ঞান প্রকল্প : বাল্য ও কৈশোরের চাহিদা। 

শিক্ষাবিজ্ঞান প্রকল্প : বাল্য ও কৈশোর স্তরের শিক্ষার্থীদের চাহিদার পর্যবেক্ষণ। 

Class 11 Education Project.

HS Education Project. 



শিক্ষাবিজ্ঞান প্রকল্প : বাল্যের চাহিদা। 

শিক্ষাবিজ্ঞান প্রকল্প : বাল্য ও কৈশোর স্তরের শিক্ষার্থীদের চাহিদার পর্যবেক্ষণ। 

ভূমিকা : - 
বাল্য ও কৈশোরের প্রকৃত সময়সীমা বা স্তরভেদ সম্পর্কে মনোবিদদের মধ্যে মতপার্থক্য দেখা যায়। তবে সাধারণভাবে মনে করা হয় - বাল্যের সময়সীমা হল ৬ থেকে ১৩ বছর বয়স পর্যন্ত এবং কৈশোরের সময়সীমা হল ১৪ থেকে ১৭ বছর বয়স পর্যন্ত। জীবন বিকাশের অন্যতম এই প্রধান দুই স্তরেই শিশুদের মধ্যে বিভিন্ন রকম চাহিদা দেখা যায়। প্রসঙ্গত উল্লেখযোগ্য যে - '' চাহিদা '' - নামক অনুভূতির উৎপত্তি অভাববোধ থেকে। সুতরাং বাল্য ও কৈশোরের প্রতিটি চাহিদার মধ্যেই লুকিয়ে আছে অভাববোধ। 

বর্তমান প্রকল্পটিতে বাল্য ও কৈশোরের শিক্ষার্থীদের চাহিদাগুলি পর্যবেক্ষণ করে তাঁদের চাহিদার গতিপ্রকৃতি অনুধাবন করার চেষ্টা করা হয়েছে। বাল্য ও কৈশোর স্তরের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন চাহিদা , সেগুলির প্রকৃতি ও বৈশিষ্ট , চাহিদাগুলির উৎপত্তির কারণ এবং শিক্ষা কীভাবে এই চাহিদাগুলিকে ইতিবাচকভাবে পরিচালনা করতে পারে সে বিষয়ে প্রতিবেদনমূলক আলোচনা উপস্থাপন করা হয়েছে। 

XI - XII Online MCQ : CLICK HERE

LIST OF ALL PROJECTS.

প্রকল্পের উদ্দেশ্য :- 

যেসকল উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে প্রকল্পটি রূপায়ণ করা হয়েছে , সেগুলি হল - 
১. বাল্য ও কৈশোর স্তরের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন চাহিদাগুলি সম্পর্কে সম্যক ধারণা অর্জন। 
২. বাল্য ও কৈশোর স্তরের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন চাহিদাগুলির গতিপ্রকৃতি অনুধাবন করা। 
৩. বাল্য ও কৈশোর স্তরের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন চাহিদাগুলির উৎস বা কারণ অনুসন্ধান করা। 
৪. বাল্য ও কৈশোর স্তরের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন চাহিদাগুলিকে শিক্ষা কীভাবে ইতিবাচকভাবে পরিচালনা করতে পারে - সে বিষয়ে আলোচনা করা। 
৫. বাল্য ও কৈশোর স্তরের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন চাহিদাগুলি শিক্ষার্থীদের প্রভাবিত করে - সে বিষয়ে আলোকপাত করা। 
৬. সর্বোপরি , বাল্য ও কৈশোর স্তরের শিক্ষার্থীদের চাহিদাগুলি সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের উৎসাহী ও কৌতূহলী করে তোলা। 

প্রকল্পের গুরুত্ব :- 

যেসকল কারণে প্রকল্পটি গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হতে পারে , সেগুলি হল - 
১. প্রকল্পটির মাধ্যমে বাল্য ও কৈশোর স্তরের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন চাহিদাগুলি সম্পর্কে ধারণা অর্জন সম্ভব। 
২. বাল্য ও কৈশোর স্তরের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন চাহিদাগুলির গতিপ্রকৃতি অনুধাবন করতে প্রকল্পটি কার্যকর। 
৩. শিক্ষার মাধ্যমে কীভাবে বাল্য ও কৈশোরের বিভিন্ন চাহিদাগুলিকে ইতিবাচকভাবে পরিচালিত করা যায় - সে সম্পর্কে জানতে প্রকল্পটি গুরুত্বপূর্ণ। 
৪. বাল্য ও কৈশোর স্তরের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন চাহিদাগুলির কারণ সম্পর্কে জানতে প্রকল্পটি বিশেষভাবে সহায়ক। 
৫. সর্বোপরি , শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিষয়টি সম্পর্কে কৌতূহলী করে তুলতে প্রকল্পটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। 

পদ্ধতিগত দিক / কর্মপরিকল্পনা :- 

প্রকল্পটি রূপায়ণ করতে যেসকল পদ্ধতি ও পরিকল্পনা অনুসরণ করা হয়েছে তা পর্যায়ক্রমে উল্লেখ করা হল। 

দিবস ১ - বিদ্যালয়ের শিক্ষাবিজ্ঞান বিষয়ের মাননীয় শিক্ষক মহাশয় / মাননীয়া শিক্ষিকা মহাশয়া প্রকল্পের জন্য '' বাল্য ও কৈশোর স্তরের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন চাহিদার পর্যবেক্ষণ '' বিষয়টিকে নির্বাচন করলেন। 

দিবস ২ - বিষয় সম্পর্কে মাননীয় শিক্ষক মহাশয় / মাননীয়া শিক্ষিকা মহাশয়া - বিস্তারিত আলোচনা করলেন এবং প্রকল্প রচনার বিভিন্ন দিকগুলি সম্পর্কে আলোকপাত করলেন। 

দিবস ৩ - বিভিন্ন পাঠ্যপুস্তক ও সহায়ক গ্রন্থ পাঠ করে প্রকল্পের বিষয় সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করা হল। 

দিবস ৪ - সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতে একটি খসড়া প্রতিবেদন রচনা করা হল। 

দিবস ৫ - খসড়া প্রতিবেদনটি মাননীয় শিক্ষক / মাননীয়া শিক্ষিকা - র নিকট উপস্থাপন করা হলে তিনি প্রতিবেদনটিতে প্রয়োজনীয় সংশোধন ও পরিমার্জনের নির্দেশ প্রদান করলেন। 

দিবস ৬ - মাননীয় শিক্ষক / মাননীয়া শিক্ষিকা - র নির্দেশমত প্রয়োজনীয় সংশোধন করে প্রতিবেদনটিকে পুনরায় লিপিবদ্ধ করা হল। 

দিবস ৭ - প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে চিত্র সংযোজন করা হল। 

দিবস ৮ - পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদনটি বিদ্যালয়ে জমা দেওয়া হল। 

XI - XII Online MCQ : CLICK HERE

LIST OF ALL PROJECTS.

তথ্য সংগ্রহ / পরীক্ষামূলক উপাদান :- 
 
[ এই অংশে একাদশ শ্রেণীর শিক্ষাবিজ্ঞান পাঠ্যবই বা নোট বইয়ের পঞ্চম অধ্যায় থেকে 
১. প্রারম্ভিক বাল্যের চাহিদা 
২. প্রান্তীয় বাল্যের চাহিদা 
৩. বয়ঃসন্ধিকাল বা কৈশোরের চাহিদা  
- এই তিনটি পয়েন্ট বিস্তারিতভাবে ৩-৫ পৃষ্ঠার মধ্যে লিখতে হবে। ] 

প্রকল্পের বর্ণনা : তথ্য বিশ্লেষণ :- 

বাল্য ও কৈশোর স্তরের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন চাহিদা : পর্যবেক্ষণ ও আলোচনা। 

(i) বাল্য স্তরের শিক্ষার্থীদের জন্য নির্দিষ্ট হল প্রাথমিক শিক্ষা। প্রাথমিক শিক্ষাকে দুইভাগে ভাগ করা যায় - নিম্নপ্রাথমিক ও উচ্চপ্রাথমিক। নিম্নপ্রাথমিক স্তরে ৬ থেকে ৯ বছর পর্যন্ত বা প্রথম শ্রেণী থেকে চতুর্থ শ্রেণী পর্যন্ত এবং উচ্চপ্রাথমিক স্তরে পঞ্চম শ্রেণী থেকে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষা গ্রহণের ব্যবস্থা রয়েছে। 
(ii) বাল্যের একটি অন্যতম চাহিদা হল শারীরিক বিকাশ। এই চাহিদা পূরণের উদ্দেশ্যে প্রাথমিক শিক্ষার পাঠক্রমে শরীরচর্চা , ব্যায়াম , খেলাধুলা - ইত্যাদি অঙ্গসঞ্চালনামূলক বিষয়কে পাঠক্রমে স্থান দেওয়া হয়েছে। 

(iii) বাল্যের অপর একটি উল্লেখযোগ্য চাহিদা হল - মানসিক বিকাশ। এই চাহিদা পরিতৃপ্ত করতে প্রাথমিক শিক্ষার শিক্ষার্থীদের চিন্তাশক্তির বিকাশ , বিচারক্ষমতার দক্ষতা বৃদ্ধি , সৃজনশীলতার বিকাশ - ইত্যাদি বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ করা হয়। 

(iv) বাল্যের শিক্ষার্থীদের সামাজিকতার চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের সমাজকল্যাণমূলক ও সামাজিকীকরণের শিক্ষা দেওয়া হয়। 

(v) বাল্যের শিক্ষার্থীদের সামগ্রিক চাহিদা পূরণের জন্য বিভিন্ন ধরণের বিদ্যালয়গুলি হল - সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান , বুনিয়াদি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান , একক পরিচালিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান - ইত্যাদি। 

(vi) প্রাথমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বাল্য স্তরের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন চাহিদাগুলিকে সঠিকভাবে পরিচালনা করে তাদের উপযুক্ত নাগরিক হিসাবে গড়ে তোলে। 

(vii) পরিবেশ সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন বাল্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ চাহিদা। এই চাহিদা পূরণের উদ্দেশ্যে পাঠক্রমে পরিবেশ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা সংযোজিত হয় ; পরিবেশকে শিক্ষার্থীদের সামনে সঠিকভাবে তুলে ধরা হয়। 

(viii) বাল্য স্তরের প্রায় প্রতিটি শিক্ষার্থী নিজেদের সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটাতে চায়। এই উদ্দেশ্যে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠক্রম ও বিভিন্ন সহপাঠক্রমের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল ও নান্দনিক কাজে উৎসাহ দেওয়া হয়। 

(ix) বাল্য স্তরের শিক্ষার্থীদের চাহিদাগুলিকে যদি অবদমিত করে দেওয়া হয় তাহলে তা তার বিকাশের ক্ষেত্রে নেতিবাচক ফল প্রদান করে। তাই প্রাথমিক শিক্ষা বাল্যের চাহিদাগুলিকে গুরুত্ব দিয়ে সেগুলি বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে পরিচালনা করে। 

(x) বাল্য স্তরের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন চাহিদাগুলি তাদের পরবর্তী জীবনের সোপান রচনা করে। তাই এই চাহিদাগুলিকে সঠিকভাবে পরিচালনা করা অভিভাবক ও বিদ্যালয়ের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কর্তব্য। 

(xi) কৈশোর স্তরের শিক্ষার্থীদের চাহিদাগুলি পূরণের ক্ষেত্রে পিতা - মাতা ও শিক্ষক - শিক্ষিকাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। তাঁদের সঠিক পথনির্দেশ ও পরিচালনায় শিক্ষার্থী তার কৈশোর অবস্থার বিভিন্ন '' ঝড় - ঝঞ্ঝা '' - গুলিকে অতিক্রম করে নিজেদের জীবনকে একটি আদর্শ জীবনের রূপ প্রদান করতে পারবে। 

(xii) কৈশোর স্তরের শিক্ষার্থীদের মধ্যে যৌন চাহিদা একটি অন্যতম চাহিদা। কিশোর - কিশোরীদের যৌন চাহিদাকে তৃপ্ত করতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিভিন্ন সহপাঠক্রমিক কার্যাবলী ও যৌন শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়। মাধ্যমিক শিক্ষা শিক্ষার্থীদের এই চাহিদা ইতিবাচকরূপে পূর্ণ করতে সক্ষম। 

(xiii) আত্মপ্রকাশের চাহিদা কিশোর - কিশোরীদের বয়ঃসন্ধিকালের একটি অন্যতম চাহিদা। এই ক্ষেত্রেও মাধ্যমিক পাঠ্যক্রমের বিভিন্ন বিষয় ও সহপাঠক্রমিক কার্যাবলী বয়ঃসন্ধিকালের শিক্ষার্থীদের আত্মপ্রকাশের চাহিদাকে যথাযথভাবে পরিচালনা করতে সক্ষম। 

(xiv) বয়ঃসন্ধিকালেই শিক্ষার্থীদের মধ্যে জীবনদর্শনের বোধ তৈরী হয়। শিক্ষার্থীদের এই জীবন দর্শন গঠনের ক্ষেত্রে মাধ্যমিক শিক্ষা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিভিন্ন মহাপুরুষদের জীবনী , জাতীয় সংগ্রামের ইতিহাস , মহাপুরুষদের জীবন দর্শন - ইত্যাদির মাধ্যমে শিক্ষার্থী জীবনদর্শন গঠনের ক্ষেত্রে সঠিক পথের সন্ধান পায়। 

(xv) কৈশোর বা বয়ঃসন্ধিকালের শিক্ষার্থীদের চাহিদাগুলি বিবিধ ও বৈচিত্রময়। এই বৈচিত্রময় চাহিদাগুলিকে সঠিকভাবে পরিচালনা করা দরকার। কিন্তু শিক্ষার্থীরা নিজেদের সীমিত বিচারবোধ ও মানসিক ক্ষমতায় বৈচিত্রময় চাহিদাগুলিকে সঠিকভাবে পরিচালনা করতে পারেনা। তাই বয়ঃসন্ধিকালের শিক্ষার্থীদের চাহিদা পূরণের ক্ষেত্রে মাধ্যমিক শিক্ষার উপর সর্বাধিক গুরুত্ব আরোপ করা হয়।  

উপসংহার / সিদ্ধান্তগ্রহণ :- 

বাল্যকাল ও বয়ঃসন্ধিকাল হল মানুষের জীবনবিকাশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দুটি পর্যায়। বাল্য ও কৈশোর স্তরের শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিভিন্ন ধরণের চাহিদা লক্ষ্য করা যায়। যেহেতু বাল্য স্তরের শিক্ষার্থীদের জন্য নির্দিষ্ট রয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা , সেহেতু প্রাথমিক শিক্ষা বাল্য স্তরের শিক্ষার্থীদের চাহিদাগুলিকে যথাযথভাবে অনুধাবন করে এবং শিক্ষার্থীদের সেই চাহিদাগুলিকে পূরণ করতে সহায়তা করে। আবার কৈশোরাবস্থার শিক্ষার্থীদের জন্য নির্দিষ্ট রয়েছে মাধ্যমিক শিক্ষা এবং মাধ্যমিক শিক্ষা বয়ঃসন্ধিকালের শিক্ষার্থীদের চাহিদাগুলিকে যথাযথভাবে অনুধাবন করে এবং শিক্ষার্থীদের সেই চাহিদাগুলিকে পূরণ করতে সহায়তা করে। বাল্য ও কৈশোর স্তরের বিভিন্ন শিশুদের মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন চাহিদা লক্ষ্য করা যেতে পারে আবার এই ভিন্নতার মধ্যে দিয়ে একটি সাধারণ সূত্র প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে। এই সাধারণ সূত্র শিক্ষার্থীদের চাহিদা , পঠন - পাঠন , জীবন শৈলী - ইত্যাদি ক্ষেত্রে পরবর্তীকালে সহায়ক হয়ে উঠতে পারে।  

প্রকল্পের সীমাবদ্ধতা :- 

প্রতিবেদনটি রূপায়নকালে এবং রূপায়িত হওয়ার পর যেসকল ত্রুটি - বিচ্যুতি ও সীমাবদ্ধতা দৃষ্টিগোচর হয়েছে - সেগুলি হল - 
(ক ) বাল্য ও কৈশোর স্তরের শিক্ষার্থীদের নিজস্ব মতামত প্রতিবেদনে সংযোজিত করা হয়নি।
(খ ) বাল্য ও কৈশোর স্তরের বিকাশমূলক বৈশিষ্টগুলি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়নি। 
(গ ) পূর্বে এই ধরণের প্রতিবেদনমূলক প্রকল্প রূপায়ণের অভিজ্ঞতা না থাকায় প্রতিবেদনটি অনভিজ্ঞতার দোষে দুষ্ট। 
(ঘ ) পাঠ্যপুস্তক ও সহায়ক গ্রন্থগুলিতে বিষয় সম্পর্কে আলোচনা সংক্ষিপ্ত থাকার কারণে তথ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছে। 
(ঙ ) প্রতিবেদন রচনার সংক্ষিপ্ত পরিসরে বিস্তারিত আলোচনা সম্ভব হয়নি। 

গ্রন্থপঞ্জি :- 

প্রতিবেদনটি রচনায় যেসকল গ্রন্থের সহায়তা নেওয়া হয়েছে , সেগুলি হল - 

১. শিক্ষাবিজ্ঞান - একাদশ শ্রেণী - ডক্টর দেবাশীষ পাল ও ডক্টর সুশান্ত কুমার সাহু। 
২. বি এ শিক্ষাতত্ত্ব - সুশীল রায়। 
৩. বি এ শিক্ষাবিজ্ঞান - অধ্যাপক কে ব্যানার্জি। 
৪. শিক্ষাবিজ্ঞান - শ্রীনিবাস ভট্টাচার্য্য। 
৫. শিশু মনস্তত্ব ও শিক্ষাবিজ্ঞান - ডক্টর দেবাশীষ পাল। 

XI - XII Online MCQ : CLICK HERE

LIST OF ALL PROJECTS.
Share
Tweet
Pin
Share
No comments

শিক্ষাবিজ্ঞান প্রকল্প : বাল্যের চাহিদা। 

শিক্ষাবিজ্ঞান প্রকল্প : বাল্য স্তরের শিক্ষার্থীদের চাহিদার পর্যবেক্ষণ। 

Class 11 Education Project.

HS Education Project. 



শিক্ষাবিজ্ঞান প্রকল্প : বাল্যের চাহিদা। 

শিক্ষাবিজ্ঞান প্রকল্প : বাল্য স্তরের শিক্ষার্থীদের চাহিদার পর্যবেক্ষণ। 

ভূমিকা : - 
বাল্যের প্রকৃত সময়সীমা বা স্তরভেদ সম্পর্কে মনোবিদদের মধ্যে মতপার্থক্য দেখা যায়। তবে সাধারণভাবে মনে করা হয় - বাল্যের সময়সীমা হল ৬ থেকে ১৩ বছর বয়স পর্যন্ত। জীবন বিকাশের অন্যতম এই প্রধান স্তরেই শিশুদের মধ্যে বিভিন্ন রকম চাহিদা দেখা যায়। প্রসঙ্গত উল্লেখযোগ্য যে - '' চাহিদা '' - নামক অনুভূতির উৎপত্তি অভাববোধ থেকে। সুতরাং বাল্যের প্রতিটি চাহিদার মধ্যেই লুকিয়ে আছে অভাববোধ। 

বর্তমান প্রকল্পটিতে বাল্য স্তরের শিক্ষার্থীদের চাহিদাগুলি পর্যবেক্ষণ করে তাঁদের চাহিদার গতিপ্রকৃতি অনুধাবন করার চেষ্টা করা হয়েছে। বাল্য স্তরের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন চাহিদা , সেগুলির প্রকৃতি ও বৈশিষ্ট , চাহিদাগুলির উৎপত্তির কারণ এবং শিক্ষা কীভাবে এই চাহিদাগুলিকে ইতিবাচকভাবে পরিচালনা করতে পারে সে বিষয়ে প্রতিবেদনমূলক আলোচনা উপস্থাপন করা হয়েছে। 

XI - XII Online MCQ : CLICK HERE

LIST OF ALL PROJECTS.

প্রকল্পের উদ্দেশ্য :- 

যেসকল উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে প্রকল্পটি রূপায়ণ করা হয়েছে , সেগুলি হল - 
১. বাল্য স্তরের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন চাহিদাগুলি সম্পর্কে সম্যক ধারণা অর্জন। 
২. বাল্য স্তরের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন চাহিদাগুলির গতিপ্রকৃতি অনুধাবন করা। 
৩. বাল্য স্তরের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন চাহিদাগুলির উৎস বা কারণ অনুসন্ধান করা। 
৪. বাল্য স্তরের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন চাহিদাগুলিকে শিক্ষা কীভাবে ইতিবাচকভাবে পরিচালনা করতে পারে - সে বিষয়ে আলোচনা করা। 
৫. বাল্য স্তরের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন চাহিদাগুলি শিক্ষার্থীদের প্রভাবিত করে - সে বিষয়ে আলোকপাত করা। 
৬. সর্বোপরি , বাল্য স্তরের শিক্ষার্থীদের চাহিদাগুলি সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের উৎসাহী ও কৌতূহলী করে তোলা। 

প্রকল্পের গুরুত্ব :- 

যেসকল কারণে প্রকল্পটি গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হতে পারে , সেগুলি হল - 
১. প্রকল্পটির মাধ্যমে বাল্য স্তরের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন চাহিদাগুলি সম্পর্কে ধারণা অর্জন সম্ভব। 
২. বাল্য স্তরের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন চাহিদাগুলির গতিপ্রকৃতি অনুধাবন করতে প্রকল্পটি কার্যকর। 
৩. শিক্ষার মাধ্যমে কীভাবে বাল্যের বিভিন্ন চাহিদাগুলিকে ইতিবাচকভাবে পরিচালিত করা যায় - সে সম্পর্কে জানতে প্রকল্পটি গুরুত্বপূর্ণ। 
৪. বাল্য স্তরের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন চাহিদাগুলির কারণ সম্পর্কে জানতে প্রকল্পটি বিশেষভাবে সহায়ক। 
৫. সর্বোপরি , শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিষয়টি সম্পর্কে কৌতূহলী করে তুলতে প্রকল্পটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। 

পদ্ধতিগত দিক / কর্মপরিকল্পনা :- 

প্রকল্পটি রূপায়ণ করতে যেসকল পদ্ধতি ও পরিকল্পনা অনুসরণ করা হয়েছে তা পর্যায়ক্রমে উল্লেখ করা হল। 

দিবস ১ - বিদ্যালয়ের শিক্ষাবিজ্ঞান বিষয়ের মাননীয় শিক্ষক মহাশয় / মাননীয়া শিক্ষিকা মহাশয়া প্রকল্পের জন্য '' বাল্যের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন চাহিদার পর্যবেক্ষণ '' বিষয়টিকে নির্বাচন করলেন। 

দিবস ২ - বিষয় সম্পর্কে মাননীয় শিক্ষক মহাশয় / মাননীয়া শিক্ষিকা মহাশয়া - বিস্তারিত আলোচনা করলেন এবং প্রকল্প রচনার বিভিন্ন দিকগুলি সম্পর্কে আলোকপাত করলেন। 

দিবস ৩ - বিভিন্ন পাঠ্যপুস্তক ও সহায়ক গ্রন্থ পাঠ করে প্রকল্পের বিষয় সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করা হল। 

দিবস ৪ - সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতে একটি খসড়া প্রতিবেদন রচনা করা হল। 

দিবস ৫ - খসড়া প্রতিবেদনটি মাননীয় শিক্ষক / মাননীয়া শিক্ষিকা - র নিকট উপস্থাপন করা হলে তিনি প্রতিবেদনটিতে প্রয়োজনীয় সংশোধন ও পরিমার্জনের নির্দেশ প্রদান করলেন। 

দিবস ৬ - মাননীয় শিক্ষক / মাননীয়া শিক্ষিকা - র নির্দেশমত প্রয়োজনীয় সংশোধন করে প্রতিবেদনটিকে পুনরায় লিপিবদ্ধ করা হল। 

দিবস ৭ - প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে চিত্র সংযোজন করা হল। 

দিবস ৮ - পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদনটি বিদ্যালয়ে জমা দেওয়া হল। 

তথ্য সংগ্রহ / পরীক্ষামূলক উপাদান :- 
 
[ এই অংশে একাদশ শ্রেণীর শিক্ষাবিজ্ঞান পাঠ্যবই বা নোট বইয়ের পঞ্চম অধ্যায় থেকে 
১. প্রারম্ভিক বাল্যের চাহিদা 
২. প্রান্তীয় বাল্যের চাহিদা 
- এই দুটি পয়েন্ট বিস্তারিতভাবে ৩-৫ পৃষ্ঠার মধ্যে লিখতে হবে। ] 

XI - XII Online MCQ : CLICK HERE

LIST OF ALL PROJECTS.

প্রকল্পের বর্ণনা : তথ্য বিশ্লেষণ :- 

বাল্য স্তরের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন চাহিদা : পর্যবেক্ষণ ও আলোচনা। 

(i) বাল্য স্তরের শিক্ষার্থীদের জন্য নির্দিষ্ট হল প্রাথমিক শিক্ষা। প্রাথমিক শিক্ষাকে দুইভাগে ভাগ করা যায় - নিম্নপ্রাথমিক ও উচ্চপ্রাথমিক। নিম্নপ্রাথমিক স্তরে ৬ থেকে ৯ বছর পর্যন্ত বা প্রথম শ্রেণী থেকে চতুর্থ শ্রেণী পর্যন্ত এবং উচ্চপ্রাথমিক স্তরে পঞ্চম শ্রেণী থেকে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষা গ্রহণের ব্যবস্থা রয়েছে। 
(ii) বাল্যের একটি অন্যতম চাহিদা হল শারীরিক বিকাশ। এই চাহিদা পূরণের উদ্দেশ্যে প্রাথমিক শিক্ষার পাঠক্রমে শরীরচর্চা , ব্যায়াম , খেলাধুলা - ইত্যাদি অঙ্গসঞ্চালনামূলক বিষয়কে পাঠক্রমে স্থান দেওয়া হয়েছে। 

(iii) বাল্যের অপর একটি উল্লেখযোগ্য চাহিদা হল - মানসিক বিকাশ। এই চাহিদা পরিতৃপ্ত করতে প্রাথমিক শিক্ষার শিক্ষার্থীদের চিন্তাশক্তির বিকাশ , বিচারক্ষমতার দক্ষতা বৃদ্ধি , সৃজনশীলতার বিকাশ - ইত্যাদি বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ করা হয়। 

(iv) বাল্যের শিক্ষার্থীদের সামাজিকতার চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের সমাজকল্যাণমূলক ও সামাজিকীকরণের শিক্ষা দেওয়া হয়। 

(v) বাল্যের শিক্ষার্থীদের সামগ্রিক চাহিদা পূরণের জন্য বিভিন্ন ধরণের বিদ্যালয়গুলি হল - সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান , বুনিয়াদি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান , একক পরিচালিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান - ইত্যাদি। 

(vi) প্রাথমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বাল্য স্তরের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন চাহিদাগুলিকে সঠিকভাবে পরিচালনা করে তাদের উপযুক্ত নাগরিক হিসাবে গড়ে তোলে। 

(vii) পরিবেশ সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন বাল্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ চাহিদা। এই চাহিদা পূরণের উদ্দেশ্যে পাঠক্রমে পরিবেশ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা সংযোজিত হয় ; পরিবেশকে শিক্ষার্থীদের সামনে সঠিকভাবে তুলে ধরা হয়। 

(viii) বাল্য স্তরের প্রায় প্রতিটি শিক্ষার্থী নিজেদের সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটাতে চায়। এই উদ্দেশ্যে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠক্রম ও বিভিন্ন সহপাঠক্রমের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল ও নান্দনিক কাজে উৎসাহ দেওয়া হয়। 

(ix) বাল্য স্তরের শিক্ষার্থীদের চাহিদাগুলিকে যদি অবদমিত করে দেওয়া হয় তাহলে তা তার বিকাশের ক্ষেত্রে নেতিবাচক ফল প্রদান করে। তাই প্রাথমিক শিক্ষা বাল্যের চাহিদাগুলিকে গুরুত্ব দিয়ে সেগুলি বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে পরিচালনা করে। 

(x) বাল্য স্তরের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন চাহিদাগুলি তাদের পরবর্তী জীবনের সোপান রচনা করে। তাই এই চাহিদাগুলিকে সঠিকভাবে পরিচালনা করা অভিভাবক ও বিদ্যালয়ের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কর্তব্য। 

উপসংহার / সিদ্ধান্তগ্রহণ :- 

বাল্যকাল হল মানুষের জীবনবিকাশের একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়। বাল্য স্তরের শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিভিন্ন ধরণের চাহিদা লক্ষ্য করা যায়। যেহেতু বাল্য স্তরের শিক্ষার্থীদের জন্য নির্দিষ্ট রয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা , সেহেতু প্রাথমিক শিক্ষা বাল্য স্তরের শিক্ষার্থীদের চাহিদাগুলিকে যথাযথভাবে অনুধাবন করে এবং শিক্ষার্থীদের সেই চাহিদাগুলিকে পূরণ করতে সহায়তা করে। বাল্য স্তরের বিভিন্ন শিশুদের মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন চাহিদা লক্ষ্য করা যেতে পারে আবার এই ভিন্নতার মধ্যে দিয়ে একটি সাধারণ সূত্র প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে। এই সাধারণ সূত্র শিক্ষার্থীদের চাহিদা , পঠন - পাঠন , জীবন শৈলী - ইত্যাদি ক্ষেত্রে পরবর্তীকালে সহায়ক হয়ে উঠতে পারে।  

প্রকল্পের সীমাবদ্ধতা :- 

প্রতিবেদনটি রূপায়নকালে এবং রূপায়িত হওয়ার পর যেসকল ত্রুটি - বিচ্যুতি ও সীমাবদ্ধতা দৃষ্টিগোচর হয়েছে - সেগুলি হল - 
(ক ) বাল্য স্তরের শিক্ষার্থীদের নিজস্ব মতামত প্রতিবেদনে সংযোজিত করা হয়নি। 
(খ ) বাল্য স্তরের বিকাশমূলক বৈশিষ্টগুলি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়নি। 
(গ ) পূর্বে এই ধরণের প্রতিবেদনমূলক প্রকল্প রূপায়ণের অভিজ্ঞতা না থাকায় প্রতিবেদনটি অনভিজ্ঞতার দোষে দুষ্ট। 
(ঘ ) পাঠ্যপুস্তক ও সহায়ক গ্রন্থগুলিতে বিষয় সম্পর্কে আলোচনা সংক্ষিপ্ত থাকার কারণে তথ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছে। 
(ঙ ) প্রতিবেদন রচনার সংক্ষিপ্ত পরিসরে বিস্তারিত আলোচনা সম্ভব হয়নি। 

গ্রন্থপঞ্জি :- 

প্রতিবেদনটি রচনায় যেসকল গ্রন্থের সহায়তা নেওয়া হয়েছে , সেগুলি হল - 

১. শিক্ষাবিজ্ঞান - একাদশ শ্রেণী - ডক্টর দেবাশীষ পাল ও ডক্টর সুশান্ত কুমার সাহু। 
২. বি এ শিক্ষাতত্ত্ব - সুশীল রায়। 
৩. বি এ শিক্ষাবিজ্ঞান - অধ্যাপক কে ব্যানার্জি। 
৪. শিক্ষাবিজ্ঞান - শ্রীনিবাস ভট্টাচার্য্য। 
৫. শিশু মনস্তত্ব ও শিক্ষাবিজ্ঞান - ডক্টর দেবাশীষ পাল। 

XI - XII Online MCQ : CLICK HERE

LIST OF ALL PROJECTS.
Share
Tweet
Pin
Share
No comments

Structural and functional changes in the family system.

Changing family structure.  




Structural and functional changes in the family system.

Changing family structure.  


The family system has undergone several structural and functional changes over the past several decades. In earlier social systems families were mainly joint families. Its membership was naturally large in size. In the modern social system, the joint family system is broken and single family is formed. The reason for this is not only the predominance of individualism; One of the reasons is that people's livelihood is centered on industry. 

1. Control of sexual desire:- 
This role of family has not changed much till now. The creation of the socially recognized family through the marriage system and the control of sexual desire by it still takes place. However, the marriage system has undergone considerable changes. However, it is true that in western countries, the practice of having sex with multiple people before marriage has increased. In all those countries, in addition to the legal means of creating a family for establishing sexual relations, the trend of contractual living together or live together is increasing. All these changes have rippled through our social system. 

2. Changes in reproduction :- 
Regarding reproduction in family, parents in Western countries are not currently interested in having more children. As there are no children anywhere in the western family, this is considered as one of the "gloring feature" of the family. In ancient Hindu families earlier parents used to give birth to more number of children, but nowadays husband and wife consider one or two children enough in the family. The issue of child reproduction is now not by chance, but by choice. 

LIST OF ALL NOTES / PROJECTS : CLICK HERE

3. Changes in parenting and educational roles:- 
At present, in a single family, as the husband and wife are busy with family and economic work and the absence of other members, the responsibility of child rearing and education naturally falls on non-family organizations such as creches, nursery schools, dormitories, kindergartens, etc. Earlier these were done within the family, by family members. 

4. Change the role regarding family security :- 
Previously, the family provided all kinds of security to all the members of the family. At present a few members of a single family themselves suffer from social insecurity at various times. In such families physically and mentally challenged, sick, elderly members are usually not given the responsibility of looking after and protecting them. These are currently done by organizations such as hospitals, homes for the disabled, nursing homes, etc.

5. Changes in economic roles:-
Earlier households were called production units. That is, the family produced most of the necessary consumer goods besides earning cash. Today's households are consumption units. That is, only cash is earned in such a family. One has to rely heavily on the sole market for consumer goods – etc. 

6. Changes the role in socialization:- 
Socialization in earlier societies was done entirely within the family. Non-family organizations play a greater role in socialization than the family in today's society. In this context, it can be said that the parents were not much aware of the all round development of the child through socialization in the previous generation. But the parents of the modern generation are quite aware of this. Parents of the present generation think a lot about the child's physical and mental development, his progress in school, career, etc. Naturally they depend on all kinds of institutions for the overall development of the child. In this case, the role of the family is diminishing. 

LIST OF ALL NOTES / PROJECTS : CLICK HERE

7. Changes in functions relating to imposition of status:- 
Earlier a person's status was determined on the basis of his family status. This was their imposed status. But now a person's status is determined on the basis of his qualifications, profession, income and social qualities. That is, in this case the importance of family has decreased considerably. 

8. Changes the role of family in the field of entertainment :- 
Earlier the entertainment needs of the family members were met by the family members themselves. Eating and drinking together, sports, laughter - these were the means of entertainment. But nowadays family members satisfy their entertainment needs through commercial media and organizations like radio-TV, movies, clubs, bars, restaurants, dance clubs, mobile phones, internet etc. At present, the family has no role in this regard. 

9. Changing role of women:-
"Men for field, women for hearth" - these were the basic concepts in patriarchal joint families. But nowadays the role of women is not limited to domestic work and has expanded to a great extent. They have established equal authority with men in all social, economic and political fields. Just like that, the role of women has expanded from family decision-making to areas of authority in the family. Women today are no longer oppressed, especially in the context of the global women's movement of the 70s. Therefore, their roles in the family and outside the family have changed drastically. 

Besides, the awakening of self-centeredness or individualism among family members, religious reforms, changes in customs, reluctance to ancient beliefs, etc., the mindset of not carrying traditions, etc., continue to undergo various changes and the functional and structural characteristics of the family are undergoing radical transformation.

LIST OF ALL NOTES / PROJECTS : CLICK HERE

Share
Tweet
Pin
Share
No comments
Newer Posts
Older Posts

Contact Form

Name

Email *

Message *

About me

Hellow viewers, myself Nandan Dutta reside at Maheshpur ,Malda, West Bengal, India.

My intent to make the website is to share my view and knowledge to the HS students. They can easily find projects, HS suggestion and many more here.


Categories

  • Career (2)
  • CLASS 11 (XI) (1)
  • Class XI 1st Semester (4)
  • CLASS XI 2nd Semester (16)
  • H.S. 3rd SEM (6)
  • H.S. EDUCATION (5)
  • H.S. HISTORY (1)
  • HS SOCIOLOGY (2)
  • HS SUGGESTION (1)
  • INDIAN HISTORY (30)
  • NCERT (1)
  • POLITY (61)
  • PROJECT (96)
  • Sociological Studies (79)
  • Teaching & Education (128)
  • TEST PAPERS SOLVE (11)
  • TEST PAPERS SOLVE 2020 (7)
  • WORLD HISTORY (53)
  • XI EDUCATION (7)
  • XI HISTORY (3)
  • XI POL SC (1)
  • XI SOCIOLOGY (1)
  • XII Bengali (1)
  • XII Sanskrit (1)

recent posts

Sponsor

Facebook

Blog Archive

  • July 2025 (8)
  • June 2025 (4)
  • May 2025 (23)
  • April 2025 (75)
  • March 2025 (32)
  • December 2024 (5)
  • November 2024 (70)
  • October 2024 (1)
  • September 2024 (1)
  • July 2024 (5)
  • June 2024 (3)
  • April 2024 (2)
  • March 2024 (3)
  • February 2024 (11)
  • January 2024 (1)
  • November 2023 (4)
  • October 2023 (8)
  • September 2023 (10)
  • April 2023 (9)
  • March 2023 (18)
  • February 2023 (2)
  • January 2023 (1)
  • December 2022 (3)
  • November 2022 (3)
  • October 2022 (4)
  • September 2022 (16)
  • August 2022 (3)
  • July 2022 (5)
  • June 2022 (5)
  • April 2022 (23)
  • March 2022 (10)
  • February 2022 (18)
  • January 2022 (30)
  • December 2021 (8)
  • November 2021 (12)
  • October 2021 (2)
  • September 2021 (5)
  • August 2021 (2)
  • July 2021 (2)
  • June 2021 (5)
  • May 2021 (1)
  • April 2021 (2)
  • November 2020 (1)
  • October 2020 (1)
  • August 2020 (2)
  • June 2020 (3)
  • May 2020 (1)
  • October 2019 (3)
  • September 2019 (5)
  • August 2019 (3)
  • June 2019 (3)
  • May 2019 (3)
  • April 2019 (1)
  • March 2019 (2)
  • February 2019 (3)
  • December 2018 (1)
  • November 2018 (3)
  • October 2018 (4)
  • August 2018 (1)

Total Pageviews

Report Abuse

About Me

subhankar dutta
View my complete profile

Sponsor

Pages

  • Home
  • Project
  • জাতীয় শিক্ষানীতি 1986 SAQ
  • EDU FINAL A 2020
  • Class XI ( Class 11 ) Sociology chapter wise MCQ &...
  • Class 12 (H.S.) History Chapter Wise MCQ & SAQ
  • Class 11 (XI) Sociology 1st chapter MCQ & SAQ
  • H.S. Sociology notes .
  • H.S. Sociology 1st chapter MCQ & SAQ ( only reduce...
  • H.S. Education 10th chapter SAQ & MCQ
  • H.S. Education 10th chapter MCQ & SAQ
  • CLASS 12 SOCIOLOGY 4TH CHAPTER SAQ WITH ANSWER

Pages

  • About Me
  • Contact
  • Privacy Policy
  • Disclaimer

Created with by ThemeXpose | Distributed by Blogger Templates